অবতক খবর,১০ সেপ্টেম্বর: কথিত আছে রাজা কৃষ্ণ চন্দ্র ছিলেন একজন শিল্পের পূজারী।
এর জন্যই তার নানান কাজের প্রতি ভালোবাসা ছিলো।ঠিক তেমন ছিলো তার মৃৎ শিল্পের প্রতি ভালোবাসা।তাই তিনি বাংলাদেশের নাটোর থেকে এক ঝাঁক ঝকঝকে মৃৎ শিল্পীকে কৃষ্ণনগরে ঘূর্ণিতে আনেন।আর সেই নাটোর থেকে আসা শিল্পীদের পরিবারের মধ্যে এক পরিবার যে পরিবারের মানুষ সুবীর পাল।

● অতীতকে অস্বীকার করে বর্তমানকে ধরা অসম্ভব৷এ যেন অতীতের সরণী বেয়ে সময়ের হাত ধরে বর্তমানের প্রশস্ত রাজপথে পৌঁছানো৷
নদীয়া জেলার সদর শহর কৃষ্ণনগরের ঘূর্ণী ভারতবর্ষের ইতিহাসে এক উজ্জ্বল নাম তার চিরায়ত মৃৎশিল্পের ঐতিহ্য ও স্পর্ধিত শিল্পকর্মের জন্য৷
এই বিশ্বব্যাপী খ্যাতির পেছনে আছে অনেক শিল্পীর ত্যাগ, সংগ্রাম, উপেক্ষা, অবহেলা ও চোখের জলের ইতিহাস৷

আর সেই ঘুর্ণির বিখ্যাত মৃৎ শিল্পী পরিবার রাষ্ট্রপতি পুরস্কার প্রাপ্ত শিল্পী বীরেন পালের পরিবার।তার সুযোগ্য পুত্র রাষ্ট্রপতি পুরস্কার প্রাপ্ত শিল্পী শ্রী সুবীর পাল।
এতো গেল দুই বিখ্যাত মৃৎ শিল্পীর কথা।
আর সেই পরিবারের মানুষ সহেলী।

সহেলী একজন মাল্টি টেলেন্টেড শিল্পী। গত বছর গিনিজ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস পেয়েছে দেশলাই কাঠি বসিয়ে তাজ মহল বানানোর জন্য। তার আগে সব থেকে ছোট দুর্গা মায়ের মুখ বানিয়ে বেস্ট অফ ইন্ডিয়া গ্রুপ থেকে পুরস্কার পেয়েছে। এ ছাড়া ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডস ও উইনিক ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস তার মাটির নানান শিল্প কর্মের জন্যে।