বাংলার রাজনীতিতে পোকামাকড় এখন গুরুত্ব পেয়ে গিয়েছে। রাজনৈতিক দলে পোকা ঢুকে গিয়েছে। পোকায় যখন দলকে প্রায় পুরো খেয়ে ফেলেছে তখন পোকার প্রসঙ্গ উঠলো। আর এইসব পোকারা এত চালাক যে তারা মাল কামিয়ে ঘর ভরে ফেলেছে। দলের বড় পোকা তা নাকি এতদিনেও বুঝতে পারেনি। এখনো ওয়ারনিং পর্ব চলছে!
পোকা
তমাল সাহা
কি চাষ শিখাইলিরে মন ধানে লাগলো পোকা
পোকার পেটে এতো ডিম্ব ছিল
পাড়ায় পাড়ায় ছড়াইলো পোকার খোকা
পোকার লিঙ্গ জানোরে মন লিঙ্গ জানো তুমি
এই পোকারে ধ্বংস করবা কেমনে রে মন
ছড়াইয়া গ্যাছে যে পুরা বঙ্গভূমি
এক যুগ ধইরা পেটে পাললা
তুমি হইলা পোকার কত্ত বড় মা
তরা আমার পোলাপাইন তো কি
তগো আর কিছুতেই করুম না ক্ষমা
মনরে কি কস তুই
পোকা তো কামাই কইরা সব সারা
নিচে আগুন উপরে হাওয়া তুই-ই তো দিলি
অখন কি হইবো অগো করলে পাড়াছাড়া?
মনরে তুই চালাক বড়, ভাবস তুই-ই একটা মা
রামপ্রসাদের পড়শি আমরা কি এমনই বোকা
চুপ কইরা আছি বইল্যা মনে করস খাইতাছি ধোঁকা
মনরে জানস কি তুই
করোনার মতন পোকা যদি ডাইকা আনে মহামারী
তর আর লাগবো কত দেরি যাইতে শ্মশানবাড়ি!