অবতক খবর,১১ অক্টোবরঃ রাজ্যে প্রকৃত সংখ্যালঘু কারা? তাদের কি ধর্মাচরণের অধিকার আছে?
ভারতের আটটা রাজ্যে হিন্দুরা সংখ্যালঘু, এই নিয়ে রিট পিটিশন হয়েছে। মজার ব্যাপার, দেশ ভাগের পর থেকেই বাংলায় বামেরা এবং তৃণমূল এই ব্যাপারটায় উৎসাহ দিয়ে আসছে।
থানার ভিতরে তাণ্ডব, থানা পুলিস শূণ্য।
এটা প্রথমবার নয়। তৃণমূল জমানায় থানায় ঢুকে পুলিস পেটানো ফ্যাশন হয়ে দাঁড়িয়েছে। কলকাতার বুকে পুলিস খুন হয়েছে। অভিযুক্তদের বিহারে লুকিয়ে রাখা হয়েছে। মমতা মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার দু মাসের মধ্যে ভবানীপুর থানায় দুষকৃতকারীদের ছাড়িয়ে নেওয়া হয়েছে। তারপর পুলিশের আর হিম্মত আছে কাউকে ধরার? কালিয়াচক থানায় কি হয়েছে? থানায় আগুন লাগিয়ে নথি পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। মহিলা পুলিস কর্মীদের শ্লীলতাহানি করা হয়েছিল। সারা দেশের সমস্ত উগ্রপন্থী এখানে শেল্টার নেয়। পাঞ্জাবের গ্যাংস্টার এখানে শাপুরজিতে লুকিয়ে ছিল। এখানে পুলিস তাদের জন্য ফ্রেন্ডলি। এবং সরকার তাদের বিরুদ্ধে কিছু করতে চায়না।
নবান্ন অভিযানের জেরে আর বিজেপি কর্মীদের হাজিরা
এদিকে সক্রিয়। আমাদের রাজ্য সভাপতিকে 20 কিলোমিটার দূরে আটকে রাখা হল। যেখানে উত্তেজনা, সেখানে 144 ধারা। কেন বিজেপিকে এতো ভয়? কারণ বিজেপি একমাত্র শক্তি যারা এর প্রতিবাদ করে।
আধা সেনা নামবে?
বুদ্ধদেব বাবু মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন এই লুঙ্গি বাহিনী তসলিমা নাসরিনকে দেশ ছাড়া করার দাবিতে কি করেছিল? সবাই জানে। হঠাৎ কলকাতা অচল হয়ে গেল। তখন আর্মি নামানো হয়েছিল। কলকাতা পুলিশের মনোবল আগেই ভেঙে দেওয়া হয়েছে । তারা কেন রিস্ক নেবে? তাদের কিছু হলে কে দেখবে?
রাজারহাট থানার সামনে তৃণমূল কংগ্রেসের দুই গোষ্ঠীর মারপিট।
তৃণমূল ঝান্ডা ধরে আপনি যা ইচ্ছা করতে পারেন। কে বাধা দেবে? সবটাই পুলিশের সামনে হয়। পুলিস সব জানে। হিন্দুদের পুজোর স্থানে গায়ের জোরে ওরা পতাকা লাগিয়ে দিয়ে যাচ্ছে। খোলার চেষ্টা করলেই ধুন্ধুমার বাধাচ্ছে। সবাই সব জানে।