অবতক খবর , সংবাদদাতা পূর্ব বর্ধমান:- বর্ধমান শহরের কৃষ্ণপুর মেঘনাদ সাহা পল্লী থেকে উদ্ধার এক জিওগ্রাফি ডিপার্টমেন্টের অধ্যাপক আক্তার হাসিনুর রহমানের, এলাকায় চাঞ্চল্য।
মৃত আক্তার হাসিনুর রহমান বর্ধমান মহিলা কলেজের জিওগ্রাফি ডিপার্টমেন্টে কর্মরত ছিলেন,মৃত ব্যক্তির বাড়ি বীরভূম জেলার রামপুরহাট মহকুমার একডালি গ্রামে।
পরিবার সূত্রে জানা যায় ঝাড়খণ্ডের হাজারীবাগে 2020 সালের জুন মাসে বিবাহ হয় সুহানা পারভীনের সঙ্গে, এর পর চাকরি সূত্রে বর্ধমান চলে আসেন এই দম্পতি। দীর্ঘদিন চাকরি যাবৎ বর্ধমানের কৃষ্ণপুর মেঘনাদ সাহা পল্লীতে একটি বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। মৃতের বাবা মজিবর রহমান ও মা হাদিনা বিবি জানান,আজ ভোর ৪:৩০ নাগাদ বৌমার ফোন আসে,ফোনে বলা হয় আপনার ছেলে বাথরুমে হৃদ রোগে মারা গেছেন,তড়িঘড়ি আপনারা চলে আসুন।
সেই মোতাবেক ছেলের বাড়িতে এসে দেখি রক্তাক্ত অবস্থায় বাড়ির মধ্যে পড়ে রয়েছে এবং বৌমা জিনিসপত্র নিয়ে উধাও এবং মোবাইলের সুইচ অফ করে দিয়েছে। এরপর ছেলের কলেজে গিয়ে বিষয়টি জানানো হয়,তারপর বর্ধমান থানায় জানানো হলে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় বর্ধমান থানার ভারপ্রাপ্ত পুলিশ আধিকারিক পিন্টু সাহা ও পুলিশ কর্মীরা
,এরপর মৃতদেহ উদ্ধার করে বর্ধমান মেডিকেল কলেজ পুলিশ মর্গে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়। এই মুহূর্তে মৃত পরিবারের অভিযোগ পরিকল্পিত ভাবে খুন করে চম্পট দিয়েছে মৃতের স্ত্রী। তদন্তে বর্ধমান থানার পুলিশ।