অবতক খবর,১৩ অক্টোবর: বীজপুর বিধায়ক সুবোধ অধিকারী। তিনি শুধু বিধায়ক নন,এখন তিনি বীজপুরের মানুষের আবেগ। কারণ তিনি খুব অল্প সময়েই নিজের কাজ,ব্যবহার, মানুষকে আপন করে নেওয়ার তাঁর যে এক অদ্ভুত ক্ষমতা, সেই সব কিছু দিয়ে মানুষের মন জয় করে নিয়েছেন।

এখন কোন ভোট নেই, প্রচার নেই। তা সত্ত্বেও তিনি মানুষের ডাকে সাড়া দিয়ে প্রতিটি পুজো মন্ডপে যাচ্ছেন,পুজো উদ্বোধন করছেন। দিন হোক কিংবা রাত,যে যখন যেখানে তাঁকে ডাকছেন তিনি সেখানে গিয়েই হাজির হচ্ছেন।

এতদিন বীজপুরের মানুষ নেতা বলতে যা বুঝতেন, অর্থাৎ নেতা বড় বড় দু-একটি পুজো উদ্বোধন করবেন, কিছু বক্তব্য রাখবেন এবং পরে এসি গাড়িতে উঠে ফিরে যাবেন।

কিন্তু বীজপুরের মানুষ বলছেন,আমাদের এই নেতা তো জননেতা। বাকিদের সাথে তাঁকে গুলিয়ে ফেললে চলবে না। দিনরাত তিনি মানুষের ডাকে সাড়া দিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছেন,পরিবারের একজন হয়ে উঠছেন। তিনি কাউকে নিরাশ করছেন না। যার কাছেই যাচ্ছেন তার কাছের মানুষ হয়ে উঠছেন।

এই উৎসবে তিনি বীজপুরের প্রতিটি অলিগলির পুজোতে পৌঁছে যাচ্ছেন এবং মানুষের ভালবাসা পাচ্ছেন। তাঁর এই কান্ড দেখে মানুষ বলছেন,আমাদের এত ছোট পুজোতে বিধায়ককে ডাকার কথা আমরা ভাবতে পারিনি। কিন্তু বিধায়ক নিজে ছোট পুজো গুলোতে যাচ্ছেন এবং মানুষের সঙ্গে ঘরের ছেলের মতো মিশে যাচ্ছেন। শুধু তাই নয়,যখন যার সহযোগিতায় প্রয়োজন,তার দিকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিচ্ছেন।

এই দেখে বীজপুরের বয়োজ্যেষ্ঠরা বলছেন,বহু নেতা দেখেছি, কিন্তু সুবোধ অধিকারীর মত নেতা প্রথম দেখলাম,যিনি সকলের ঘরের ছেলে। তিনি চিরকাল এইরকমই থাকুন।