অবতক খবর,২৬ আগস্ট,বাঁকুড়া:- মাটির টান ছোট বেলা থেকেই তাই অবসরে এখনও কোদাল নিয়ে মাঠে ছুটেন সোনামুখীর বিজেপি বিধায়ক। ছবি তুললেই এই তৎপরতা কটাক্ষ তৃণমূলের।
কৃষক পরিবারের সন্তান। কৃষি কাজ পরিবারের পরম্পরা। তাই ছোট থেকেই মাঠে খাটার অভ্যেস রয়েছে। কৃষি কাজের উপর ভরসা করে চলে পরিবার। তাই এখন পুরানো অভ্যেস থেকে বেরোতে পারেনি বাঁকুড়ার সোনামুখী বিধানসভার বিজেপি বিধায়ক দিবাকর ঘরামি। রাজনৈতিক কাজ, বিধায়কের কাজকর্ম সব সামলেও সকালের অবসর সময়ে ছুটেন মাঠে। কোদাল নিয়ে ক্ষেতের পরিচর্চা ফসল তোলা পারিবারিক এই পেশাতেও নিজেকে ব্যস্ত রাখেন বিধায়ক। মাটির টানে তিনি ছুটেন মাঠে দাবি বিধায়কের। ছবি তোলাতেই পদ্ম বিধায়ক মাঠে কটাক্ষ তৃণমূলের।
সাতসকালেই বাঁকুড়ার সোনামুখী বিধানসভার বিজেপি বিধায়ক দিবাকর ঘরামী নেমে পড়লেন মাঠে। সোনামুখী ব্লকের পূর্ব নবাসন পঞ্চায়েতের করুমপুরের বাসিন্দা দিবাকর ঘরামি। কৃষি পরিবারের সন্তান তাই ছোট বেলা থেকেই বাপ ঠাকুরদার হাত ধরে মাঠে কাজ করার অভ্যেস রয়েছে। বিধায়ক হওয়ার পর থেকেই রাজনীতি ও বিধানসভার কাজে ব্যস্ত সময় কেটে যায়। তবুও বাড়িতে থাকলে সকালের অবসর সময়ে মাঠে ছুটে যায় বিধায়ক দিবাকর ঘরামি। ঘন্টা খানেক মাঠে থেকে সবজি ক্ষেতের পরিচর্চা, গাছে মাটি দেওয়া, মাঠে আগাছা পরিষ্কারের কাজ করার কাজে ঝাঁপিয়ে পড়েন। কৃষক পরিবারের সন্তান হয়ে মাটির টান ছোট বেলা থেকেই। তাই বাড়িতে থাকলে সেই কাজ করার চেষ্টা করেন এমনই দাবি সোনামুখী বিধানসভার বিজেপি বিধায়ক দিবাকর ঘরামি। বিধায়কের মাঠে কাজ নিয়ে কটাক্ষ তৃণমূলের। বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল সভাপতি অলোক মুখার্জী দাবি, এলাকার উন্নয়ন কাজে বিধায়ক কে দেখা যাচ্ছে না। উন্নয়নের কাজ ছেড়ে মাঠে ছবি তুলিয়ে লাইম লাইটে আসতে চাইছে বিজেপি বিধায়ক। তাই তিনি এই উদ্যোগ নিয়েছেন প্রচারে আসতে।