অবতক খবর,১৩ জুলাইঃ-
১) অশোক স্তম্ভ —
অশিক্ষিতদের নিয়ে মহা সমস্যা। কোন জিনিস 6 ইঞ্চি জায়গায় যদি এখন আশি ফুটের হয়, তা দেখতে অন্যরকম হতে হবে। নীচ থেকে ছবি তোলা আর সরাসরি ছবি তোলা, দুটো দৃষ্টিকোণ আলাদা। এটা যদি বোঝানো না যায় খুব সমস্যা। এখন কালি নিয়ে ফেঁসে গেছে তাই নজর ঘোরাতে এইসব বকছে।
২) বঙ্কিমের পুত্রবধূ-
রাজনৈতিক প্রতিহিংসার ছাড়া আর কিছু নয়। কোন দুর্নীতি হয়নি। এই চাকরিগুলো বেসরকারি চাকরি। কয়েক মাসের জন্য। আজ আছে, কাল নেই। এসএসসি থেকে নজর ঘোরাতে চাইছে রাজ্য।
৩) বিদ্বজনেদের সরব হতে বললেন রাজ্যপাল –
এরাজ্যের বিদ্বজনেরা ফাঁপরে পড়ে গিয়েছে। তারা যথাযথ পয়সা পাচ্ছেন না। ভিন রাজ্যের বিষয় নিয়ে তারা এত বেশি সরব হন, এ রাজ্যের বিষয়ে তারা কথা বলতে পারেন না । মোমবাতি কিনতে পয়সা পাচ্ছেন না। তাই সিলেক্টিভ প্রতিবাদ।
৪) ধর্মীয় উস্কানি দিচ্ছে রাজ্যপাল- তৃণমূল
রাজ্যপাল সব দলের হন। সব দলের হয়ে তাকে কথা বলতে হয়। এর জন্য দায়ী তৃণমূল নেত্রী মহুয়া মৈত্র। তুমি যদি বক্তব্যটা না বলতেন, রাজ্যপালের কাছে সন্তদের এভাবে যেতে হতো না।
৫) অধ্যক্ষ-
উনি সব সময় তৃণমূলের হয়ে কাজ করেন। তাই বিধানসভায় দলবদল হয়। উনাকে স্পিকারশ্রী দেওয়া হোক।
৬) ওবিসি-এ-
দু-একটি ভাগ ছাড়া মুসলিম সম্প্রদায়ের সকলকে এরাজ্যে ওবিসি আওতাভুক্ত করা হয়েছে। তাতে ওবিসি আওতাভুক্ত হিন্দুরা বঞ্চিত হয়েছেন। এই বক্তব্য সকলের কাছে পৌঁছে দেওয়া আমাদের দায়িত্ব। আমরা আগামীতে সেটা করব আন্দোলনের মাধ্যমে, আইনের মাধ্যমে।
৭) রাষ্ট্রপতির আবেদন-
রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী দ্রৌপদী মূর্মূ সবার কাছে আবেদন করেছেন। গতকাল রাতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ফোন করার কথা। মুখ্যমন্ত্রীর উত্তরবঙ্গের থাকায় দ্রৌপদী মুর্মু দেখা করতে পারেননি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মিথ্যেবাদী এই নিয়ে কারো কোন প্রশ্ন নেই।
৮) স্বাস্থ্যসাথী কার্ডে বিমা সংস্থা নয়, টাকা দেবে রাজ্য-
আমি নিজে একসময় সরকারি কর্মীদের স্কিমের অন্তর্ভুক্ত ছিলাম। হাসপাতালে গেলে তারা বলত ক্যাশলেস বলে কিছু হয়না। কোন কোম্পানির কাছে যতদিন টাকা পড়ে থাকতো, তার থেকে বেশি দিন পড়ে থাকবে। দুর্নীতি ও বাড়বে।
৯) অধিকারী পরিবারে আইনি নোটিশ –
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হারটা এখনও হজম করতে পারেননি। নন্দীগ্রামে শুভেন্দু অধিকারী তাকে হারিয়েছে বলেই, আজ এইসব করছে। মিগ্যালো ম্যানিয়াকরা এইসব করে থাকে।