অবতক খবর: নারী নিগ্রহের অভিযোগকে ঘিরে উত্তাল দেশের রাজনীতি। বিরোধীরা একদিকে যখন বিজেপি শাসিত মণিপুরে বিবস্ত্র করে দুই মহিলাকে প্রকাশ্য়ে ঘোরানোর ইস্যুতে ঝাঁঝ বাড়িয়েছে, তখন পাল্টা পশ্চিমবঙ্গে নারী নিগ্রহের অভিযোগকে হাতিয়ার করে আক্রমণ বিজেপির।
এই ইস্যুতে সোমবারও দফায় দফায় উত্তাল হয় সংসদ। মঙ্গলবারও রাজ্যসভায় বিজেপি সাংসদদের নাম পরিচয়-সহ তাদের প্রশ্নগুলোর কথা উল্লেখ করেন জগদীপ ধনকড়। কিন্তু, বিভিন্ন বিরোধী দলের সাংসদদের তোলা প্রশ্নের ক্ষেত্রে, তাঁদের দলের নাম না উল্লেখ করায়, সরব হন তৃণমূল সাংসদ ডেরেক ও’ব্রায়েন।
সংসদের ভিতরে ও বাইরে শাসক বিরোধীরা মুখোমুখি। এ দিন, বঙ্গ বিজেপির সাংসদরা পাল্টা মালদার বামুনগোলায় নারী নির্যাতনের অভিযোগকে সামনে রেখে সুর চড়িয়েছে।
ট্যুইটে এই ছবিটি দিয়ে, কটাক্ষ করেছেন মোদি মন্ত্রিসভার সদস্য ভূপেন্দ্র যাদব। অন্যদিকে, বিজেপির সাংসদ ও রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, পাঁচলা হোক, মালদা হোক, আলিপুরদুয়ার হোক, বীরভূম হোক, গতকাল রাতে নতুন একটি বিষয় এসেছে, কোচবিহারে ১৪ বছরের একটি নাবালিক মেয়েকে নিয়ে,।
অভিযোগ উঠছে, ওই নাবালিকাকে ৪ দুষ্কৃতী মিলে লাগাতার ধর্ষণ করেছে, এর জন্য কি বিজেপি দায়ী? নাকি মুখ্যমন্ত্রী দায়ী, যে অপদার্থ মুখ্যমন্ত্রী শাসন ব্যবস্থাকে এমন করে দিয়েছে, যেখানে মহিলাদের সুরক্ষা পশ্চিমবঙ্গে নেই। আজকে মুখ্যমন্ত্রীকে জবাব দিতে হবে, না হলে গদি ছাড়তে হবে।সোমবার রাজ্যসভায় তুমুল বাদানুবাদের সময় আপ সাংসদ সঞ্জয় সিংহকে বাদল অধিবেশনের জন্য সাসপেন্ড করেন রাজ্যসভার চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড়।