অবতক খবর,২৬ আগস্টঃ নদীয়ার ধুবুলিয়ার প্রহ্লাদ ঘোষ স্ত্রী নমিতা ঘোষ বেশ সুখে জীবন যাপন করছিলেন হঠাৎ এই গ্রামের বাবুসোনা ঘোষ এর সঙ্গে নমিতা দেবীর মধুর সম্পর্ক তৈরি হয়। এটা প্রহ্লাদ বাবু জানতে পারেন। জানার পর বারবার বারণ করা সত্ত্বেও বাবুসোনা ঘোষ রাজি হননি সেই সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন করতে শেষ পর্যন্ত তৃণমিতা ঘোষকে দিয়ে নিজের পীরপুর পাড়ায় বাড়িতে ডেকে আনে।
প্রেমের টানে নমিতা দেবীর কোথায় চলে আসে বাবুসোনা । এরপর বাড়ির কাছেচ কলাবাগানে প্রহ্লাদ ঘোষ প্রসেনজিৎ ঘোষ বাড়ি ভীমপুর শঙ্কর ঘোষ নমিতা ঘোষ চারজন মিলে শংকর ঘোষ কে দড়ি দিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে মারার চেষ্টা করে এরপর মৃত্যু নিশ্চিত করতে সংকর ঘোষ বাবুসোনার দেহ থেকে মুন্ডুটাকে হেঁসো দিয়ে ছেদ করে এবং বডিটাকে মাথাভাঙ্গা নদীতে ফেলে দেয়। মুন্ডুটাকে বাড়ির থেকে ৫০০ মিটার দূরে একটি আম বাগানে গর্তে পুঁতে রাখে জামা কাপড়টা তার থেকে আরও ২০০ মিটার দূরে পুতে দেয় ।
কৃষ্ণগঞ্জ থানার পুলিশ তদন্ত নেমে প্রথমে প্রহ্লাদ ঘোষকে ধুবুলিয়া থেকে গ্রেফতার করে এবং তার স্ত্রী নমিতা ঘোষকে গ্রেফতার করে তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদের পর সমস্ত ঘটনা বেরিয়ে আসে প্রথমে মুন্ডুটা উদ্ধার হয় তারপর এলাকার যুবককে নিয়ে মাথাভাঙ্গা নদীতে যায়