অবতক খবর :: শিলিগুড়ি :: ২৯ এপ্রিল ::    শিলিগুড়িকে অরেঞ্জ জোন ঘোষনা করাতে দুশ্চিন্তায় শিলিগুড়ির সাধারন মানুষ থেকে ব্যবসায়ীবৃন্দ। লকডাউন কীভাবে এগোবে তা বুঝতে পারছেন না কেউই। এর মধ্যে মুখ্যমন্ত্রী এবং প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে কথায় বিস্তারিত বুঝতে পারছেন না কেউই, নির্দেশিকা জুড়েও বিভ্রান্তি রয়েছে মানুষের মনে।

লকডাউনের ফলে মাছ মাংসের জোগান পাচ্ছেন না অনেকে। ট্রাক আসা বন্ধ হয়ে যাওয়াতে মাছের আদান প্রদানও কম হচ্ছে। মাছের বাজারেও লক্ষ করা যাচ্ছে মাছের অভাব। পাইকারী মাছের দোকানে সেভাবে মাছ আসছে না। শিলিগুড়িতে লকডাউন উঠে গেলে কীভাবে ট্রাক ঢুকবে সেটা নিয়েও চিন্তায় মাছের ব্যাবসায়ীরা। যেহেতু শিলিগুড়িকে অরেঞ্জ জোন হিসাবে ধরা হয়েছে সেহেতু কিছু বিধিনিষেধ থাকবে বলে মনে করছেন সাধারন মানুষ। সেক্ষেত্রে পরিবহণের উপর চাপ। পড়তে পারে বলে মনে করছেন অনেকে।

এখন কতদিন বন্ধ থাকবে এই পরিবহন ব্যাবস্থা তাও বুঝতে পারছেন না শিলিগুড়ির সাধারণ মানুষ। কারণ লকডাউন উঠছে না ধরে নিয়ে এগোলে উত্তরবঙ্গে ঢুকতে পারবে না কোন যানবাহনই। ফলে আটকে পড়বে সবজী,ডাল এবং ডিম সহ অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য। মূখ্যমন্ত্রী ঘোষিত ২১ তারিখ পর্যন্ত যদি লকডাউন থাকে তবে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের তো সমস্যা হবেই। মুল্যবৃদ্ধিও অনেকটাই বেড়ে যাবে বলেই ধারণা ব্যবসায়ী মহলের। যার সমাধান আগামী ছয় মাসেও যাবে না বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞ মহল।