অবতক খবর: আগামী শনিবার রাজ্যে পঞ্চায়েত ভোট। ইতিমধ্যে রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনী চলে এসেছে , চলছে রুট মার্চ। এরই মধ্যে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গা থেকেই হিংসার খবর সামনে আসছে। নির্দল প্রার্থীর স্বামীকে খুন কিংবা প্রার্থীর বাড়ি লক্ষ্য করে রাতের অন্ধকারে বোমাবাজির ঘটনায় আলোড়ন পরে গিয়েছে। এই আবহে জলপাইগুড়িতে বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা নিয়ে সিরিয়াস নন মুখ্যমন্ত্রী। আমাদের জেলা সভাপতিকে লক্ষ্য করে গুলি করা হয়েছে। রাজ্য জুড়েই সন্ত্রাসের আবহাওয়া সৃষ্টি করেছে তৃণমূল।’
রাজ্যে আইনশৃঙ্খলা জনিত সমস্যার কারণ দেখিয়ে সম্প্রতি বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর মন্তব্য, “গণনাকেন্দ্রে আমাদের কাউন্টিং এজেন্ট থাকবেন। প্রার্থী ও তাঁর ইলেকশন এজেন্ট থাকবেন। ওই ক্যাম্পে আমাদের লোককে থাকতে হবে। আর যত জন সাংসদ, বিধায়ক ও মন্ত্রী রয়েছেন, তাঁরাও সবাই কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা নিয়ে সেই ক্যাম্পের বাইরে চৌকিদারের মতো থাকবেন। সেটা প্রয়োজন। তা না হলে চোর পার্টি (নাম না করে তৃণমূলকে আক্রমণ করে বলেন) ভোট লুট করবে।” আবাস যোজনা-সহ নানা প্রাকল্পে জ্যের প্রাপ্য অর্থ আটকে রাখার অভিযোগের জবাব দিতে গিয়ে শুভেন্দু এ দিন বলেন, “আমরা টাকা আটকাইনি। চুরি আর দুর্নীতি রুখেছি।“আর ৪৮ ঘণ্টার অপেক্ষা, গ্রাম বাংলার ভাগ্য পরীক্ষা শনিবার। শাসক-বিরোধী সব দলই শেষ মুহুর্তের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত।