অবতক খবর , নদীয়া :     সুশিক্ষিত সৎ মানসিকতার কর্মচঞ্চল, মনোসংযোগ, পরিশ্রমী দলীয় কর্মী পেতেই মনে হয় মুখ্যমন্ত্রী জোর দিয়েছিলেন বয়স এবং শিক্ষাগত যোগ্যতার উপর। সেইমতো নদীয়া জেলা সহ রাজ্যের বিভিন্ন দলীয় নেতৃত্বর দায়িত্ব দেয়া হয়েছে ৪০ বছরের নিচে যুবকদের।

কিছুদিন আগেই রানাঘাট সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সভাপতির দায়িত্ব পান ড: প্রসেনজিৎ মন্ডল। ঠিক তার পরের দিন থেকে দলের বিভিন্ন দায়িত্ব পালনের সাথেই প্রায় প্রত্যেক সপ্তাহে বিভিন্ন ব্লকে এবং মিউনিসিপ্যালিটিতে একটি করে কর্মীসভা করেন তিনি। অবশেষে আজ সমগ্র রানাঘাট সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সদস্য, ফিল্ড ইউনিট মেম্বার, কো-অর্ডিনেটর এবং যুব যোদ্ধাদের নিয়ে কল্যাণী ঋত্বিক সদনের সভাগৃহে এক আলোচনা সভার আয়োজন করেন। যেখানে উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের মন্ত্রী তথা বিধায়ক উজ্জ্বল বিশ্বাস, রত্না ঘোষ কর, জেলা পরিষদের সভাধিপতি রীক্তা কুণ্ডু সহ-সভাপতি দীপক বসু, কল্যাণীর বিধায়ক রবীন্দ্রনাথ বিশ্বাস, হরিণঘাটার বিধায়ক নীলিমা নাগ সহ ছাত্র-যুব মহিলা এবং তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা রাজ্যের বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ।

বিধায়ক তথা যুব সভাপতি সত্যজিৎ বিশ্বাস খুন হওয়ার পর থেকে যুব সংগঠনের যে ভাটা পড়েছিলো ছিল তা কার্যত স্বীকার করে নিয়ে বর্তমান সভাপতি ড: প্রসেনজিৎ মন্ডল জানান ” একটু সমন্বয়ের অভাব হয়তো হয়েছে! তবে বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে মুখ্যমন্ত্রী সহ সরকারি ব্যবস্থায় খুশি হয় বহু যুবক নব উদ্যমে দল করতে চায়। অনলাইন রেজিস্ট্রেশন এর মাধ্যমে বা ওয়ার্ড বুথ স্তরে কর্মীদের যোগাযোগের মাধ্যমে নব প্রজন্মের কর্মোদ্যমী বহু কর্মী পেয়েছি। তাদের সঠিক পরিচালনা করতে পারলেই যুব সংগঠন সহ দলের শ্রীবৃদ্ধি ঘটবে। তবে আজকে মুখ্যমন্ত্রীর ইচ্ছায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে দল-মত নির্বিশেষে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য আগ্রহী যুবসমাজ হাজির হয়েছিলেন চোখে পড়ার মতো “