অবতক খবর, নদীয়া:-পাস করা ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা ক্রমবর্ধমান, অন্যদিকে আধুনিক প্রযুক্তির উন্নত মানের কর্মসহায়ক সরঞ্জাম ব্যবহারের ফলে কাজের জায়গা কমছে। ছাত্র-ছাত্রীর সাহায্যার্থে মিউনিসিপাল উচ্চ বিদ্যালয়ে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শান্তিপুরের বিভিন্ন বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকাগণ, কৌতুহলী একশো কুড়ি জন ছাত্র-ছাত্রী ও তাদের অভিভাবকবৃন্দ।
কলকাতার যাদবপুর থেকে আগত পরামর্শদাতাদের বক্তব্য অনুযায়ী, অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই সময় থেকেই সিদ্ধান্ত নেওয়া জরুরী । অর্থনৈতিক পরিস্থিতি অনুযায়ী, স্থানভেদে, মানসিক দৃঢ়তা অনুযায়ী পছন্দসই অনেক ধরনের পড়াশোনা শিক্ষানবিশ হিসেবে করার সুলুকসন্ধান আমরা তুলে দিতে পারি না ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে। তাই তারা হীনমন্যতায় ভোগে। শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বক্তব্য অনুযায়ী, আগের থেকে পড়াশোনার বিষয় হিসাবে সংখ্যাটা বেড়েছে অনেক, তাই আগে বাধ্যতামূলক পড়তেই হতো অনাগ্রহের বিষয়টিও, কিন্তু এখনকার ছেলেমেয়েদের তাদের পছন্দ অনুযায়ী যেকোনো বিষয়ের উপর পড়াশোনার সুযোগ রয়েছে অবাধ।
ছাত্র-ছাত্রীদের পক্ষ থেকে জানা যায় পারিবারিক, এলাকায় গত পারিপার্শ্বিকের জ্ঞানের সীমারেখায় অনেক কিছুই জানা ছিল না। এ ধরনের অনুষ্ঠানে বেশ কিছু কৌতুহলী প্রশ্নের উত্তর পেলাম।