অবতাকখবর, ১৫জুন , অঙ্কিতা ঢালী ;উত্তরবঙ্গে বৃষ্টিপাত শুরু হলেও দক্ষিণবঙ্গে এখনো মৌসুমী বায়ুর আগমন ঘটেনি ফলে আবহাওয়া দপ্তর থেকে নিশ্চিত করে বৃষ্টিপাত সম্পর্কে খুশির খবর কিছু জানাতে পারেনি। সূত্রের খবর , রাস্তা হোক বা বাজার কিংবা সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান দুপুরে শুনশান চেহারা নিচ্ছে, পারদ চড়েছে আবারো প্রায় ৪০ এর কাছাকাছি। ঘর থেকে বেরোনোর উপক্রম নেই বেহাল অবস্থায় শিশু এবং বৃদ্ধ বা শ্রমজীবী মানুষের ভয়ানক পরিস্থিতি। এমন বেহাল অবস্থায় ,বা শ্রমজীবী মানুষের ভয়ানক পরিস্থিতি।
শিশুদের পঠন পাঠনের ক্ষেত্রেও ব্যাপক ঘাটতি লক্ষ্য করা গেছে শুধু প্রাথমিক বিদ্যালয় নয় সেকেন্ডারি শিক্ষাক্ষেত্র ছাত্র-ছাত্রীদের উপস্থিতির হার একেবারেই কম। আর তাতেই হাফ ছেড়ে বেচেছে ক্ষুদে পড়ুয়া থেকে অভিভাবক এমনকি শিক্ষক শিক্ষিকারাও। যদিও সমস্যা দুটি । দূরদূরান্ত থেকে আসা শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং ছাত্র-ছাত্রীদের উপস্থিতি এবং কড়ায়-গন্ডায় পড়াশোনা বুঝে নেওয়া সচেতন ।
প্রবীণ নাগরিকরা জানাচ্ছেন, আমরা তো এই ভাবেই লেখা পড়া করেছি,কোনো অসুবিধা হয়নি তো!
পুরোনো পদ্ধতি অনুসরণ করতে অসুবিধা কোথায়?
যেহেতু প্রতিবছর গ্রীষ্মের দাবদাহ উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে সেহেতু গ্রীষ্মের ছুটি ক্যালেন্ডারে নির্দিষ্ট না করে পরিবেশ পরিস্থিতি অনুযায়ী ছুটি লোকাল ও স্কুল মর্নিং করে দিলে সবদিক দিয়ে ভালো হবে বলে মনে করছেন অনেকে । তবে এক্ষেত্রে সকাল ১১ টা থেকে বিকাল চারটে পর্যন্ত পঠন পাঠনেরর সময় প্রায় দেড় দু’ঘণ্টা কম হবে কারণ মর্নিং এ স্কুলের সময়সীমা সকাল ৭ টা থেকে বেলা ১১ টা পর্যন্ত মাত্র চার ঘন্টা এ প্রসঙ্গে শিক্ষক এবং অভিভাবকদের একাংশের মত সময় কিছুটা কম হলেও ছাত্র -ছাত্রীদের সকালবেলায় পঠন পাঠনের প্রতি মনোযোগ বেশ খানিকটা হলেও বেশি থাকে, পাঠদানের ক্ষেত্রে সুবিধা হয়। তাই গ্রীষ্মকালীন ছুটি একদম কমিয়ে এনে বেশিরভাগ সময়টা মর্নিং করলে ভালো হয় বলে জানিয়েছেন অনেকে।