অবতক খবর,২৪ জুন: হিন্দমোটর দেবাইপুকুর রোডে এই ঘটনা।

ব্যাবসায়ী সৈকত মুখোপাধ্যায় জানান,গত শনিবার রাত পৌনে এগারোটা নাগাদ একটি ছেলে তার দোকানে আসে।বয়স ষোলো সতেরো হবে।তখন দোকান ফাঁকাই ছিল।ছেলেটি কয়েকটি ওষুধ চায়।আমি দিতে শুরু করি।ছেলেটি বলে একটা ওষুধের নাম মনে পরছে না মাকে ফোন করব।তার ফোনের ব্যাটারী শেষ হয়ে গেছে।ব্যবসায়ী তার ফোনটি নম্বর ডায়াল করে ছেলেটির হাতে দেন।

ওষুধ খুঁজতে ব্যস্ত হয়ে পরেন।কয়েক মিনিট দাঁড়িয়ে কথা বলার পর ব্যবসায়ী তার দিকে নজর না দিতে মোবাইল নিয়ে চম্পট দেয় ছেলেটি।
ব্যবসায়ী বলেন,অনেক বার ফোন করলেও ফোন রিসিভ করেনি।

উল্টো দিকের দোকানদাররা তাকে জানান বাইক নিয়ে আরো দুজন দাঁড়িয়ে ছিল।ব্যবসায়ীর সন্দেহ একটা গ্যাং হিসাবে এরা কাজ করছে।মোবাইল জিনিস পত্র যা পাচ্ছে নিয়ে যাচ্ছে।বন্ধ হিন্দমোটর কারখানা এলাকায় নেশার ঠেক বসছে।সেখান থেকেই এসব চলছে।

এই ঘটনার পর উত্তরপাড়া থানায় অভিযোগ জানান সৈকত বাবু।তিনি বলেন,রাত পর্যন্ত আমাদের দোকান খোলা রাখতে হয়।এই ধরনের ঘটনা যদি ঘটে আমরা নিরাপত্তার অভাব বোধ করছি।পুলিশ প্রশাসন ব্যবস্থা নিক।

এখন সব কিছুই মোবাইল নির্ভর।ওষুধের স্টক থেকে ব্যবসায়ীক লেনদেন অ্যাপ সব কিছু মোবাইলে।খুব সমস্যা হচ্ছে।
পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।