অবতক খবর,১৮ আগস্ট: ও রিক্সা বলে এই ডাক তেমন ভাবে আর শোনা যায়না।

বর্তমান যুগে মানুষ খুবই ব্যস্ত। কারণ অনলাইন যুগ তো ব্যস্ত হতেই হবে, না হলে পিছিয়ে যাবে। তার মধ্যে সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে চলতে হবে। কম সময় অনেক দুরে চলে যায় বৈদ্যুতিক রিক্সা। কিছু মানুষ রিক্সা ছেড়ে চলে গিয়েছেন বৈদ্যুতিক রিক্সায়, আবার কেউ অভাবে কিনতে পারেনি।

কিন্তু পেট কী আর মানবে!! কেউ কেউ এই কাজ ছেড়ে অন্য কাজে ঢুকে পড়ছে। আবার গত কয়েক বছর মহামারী জন্য বন্ধ গোটা দেশ।

সেই সময় তাদের অভাব অনটনের মধ্যে দিয়ে গিয়েছ। চলে গেল মনসা পূজা অথবা ঈদ মহরম।

সামনে দুর্গাপুজো, তাদের গত বছরের মতো পুরনো জামা প্যান্ট পড়ে কি পুজো দেখতে হবে? বাড়ির মেয়ে অথবা বউয়ের জন্য নিতে পারবেনা শাড়ি,তা অজানা। রিক্সায় খুব কম ওঠেন যাত্রী, বলেন চালক। অর্থ আয় নেই ধরতে গেলেই তাদের নুন আনতে পান্তা ফুরায়। কিভাবে চলবে দিন??

সরকারের কাছে একটা আমাদের আবেদন, কিছুটা সাহায্য পাওয়া যেত তাহলে খুবই ভালো হতো।

এ বিষয়ে সাধন দাস বলেন, যে পুজো যদি বড় হয় তাহলে কিছুটা ভাড়া পেতেও পারি, কিছুটা স্থায়ী ভাড়া মানুষ ঘুরে বেড়ায় তাদের ঘুরে বেড়ালে কিছুটা আয় হবে। কিন্তু যদি পুজো ছোট হয় তবে আবারও অভাবে দিন চলবে।