নিজস্বসংবাদদাতা ::অবতাক খবর ::মুম্বাই ::২১ শে জানুয়ারী ::এক প্রতিবেদন অনুসারে কঙ্গনাকে এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘সে (দীপিকা) যা করেছে, তা তার গণতান্ত্রিক অধিকার। ও খুব ভালো করেই জানে, কী করছে, কেন করছে। আমার এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য করা উচিত নয়।’

দীপিকার জায়গায় আপনি হলে কী করতেন? এই প্রশ্নের জবাবে কঙ্গনা বলেন, ‘আমি হলে তো অবশ্যই যেতাম না। জীবনেও এসব আন্দোলনকারীদের পাশে দাঁড়াতাম না। যারা ভারত ভাগ করতে চায়, তাদের প্রতি আমার কোনো সহানুভূতি নেই।’

দীপিকার জেএনইউতে যাওয়ার তিন দিন পর ১০ জানুয়ারি মুক্তি পায় তাঁর অভিনীত, মেঘনা গুলজার পরিচালিত ছবি ‘ছপাক’। দীপিকার জেএনইউ যাওয়াকে কেন্দ্র করে ঝড় ওঠে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। হ্যাশট্যাগ ‘আই সাপোর্ট দীপিকা’ ও ‘বয়কট ছপাক’ দিয়ে দুটো পাল্টা ট্রেন্ড দেখা যায় টুইটারে।

অনেকে বলেন, এই দুই ট্রেন্ডের টানাপোড়েনে বক্স অফিস থেকে সুখবর আনতে পারেনি ‘ছপাক’। ছবি মুক্তির তিন দিন আগে দীপিকার জেএনইউতে যাওয়া ‘ব্যাকফায়ার’ হয়েছে। যদিও সে কথা মানতে নারাজ কঙ্গনা। তাঁর মতে, অল্প কয়েকজন ভারতীয় টুইটারে সক্রিয়। তাই দীপিকার জেএনইউ যাওয়া নিয়ে টুইটার ট্রেন্ডের সঙ্গে ছবি ফ্লপ হওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই।

৩৫ থেকে ৪০ কোটি রুপি খরচ করে বানানো ছবিটি মুক্তির ১০ দিনের মাথায় আয় করেছে ৪১ কোটি রুপি। এর আগে অ্যাসিড–সন্ত্রাসের বিষয়ে ছবি বানানোর জন্য মেঘনা গুলজার ও দীপিকা পাড়ুকোনের প্রশংসা করেন কঙ্গনা।