অবতক খবর,১৫ সেপ্টেম্বর: RG KAR ঘটনা ধিক্কার জানাই আমরা চাই অপরাধী শাস্তি পাক। এখন এটা সুপ্রিম কোর্টের তত্ত্বাবধানে। আন্দোলনকে সমর্থন করে সুপ্রিম কোর্টের কথাকে মান্যতা দিয়ে সামঞ্জস্যতায় বসতে চেয়ে ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী।
আন্দোলন কারীরা একটা চিঠি দেওয়া হয়। মুখ্যমন্ত্রী সময় দেন 6-9 পর্যন্ত। তারা দাঁড়িয়ে যান। কিন্ত তারা সারা দিন নি। সবাই যখন বেরিয়ে যাচ্ছে তখন তারা আলোচনা করতে চেয়েছেন তাই আর হয়নি।
৯ আগস্ট একটি মেয়ে খুব ন্যক্কারজনকভাবে নির্যাতনের স্বীকার হয়েছিল এবং তাঁর মৃত্যুও হয়েছিল। সেই ৯ আগস্টের পর থেকে জুনিয়র ডাক্তাররা আন্দোলন করেছেন।
কর্মবিরতি ও করছে, আমরা মাননীয়া নির্দেশ মতো রাজ্য সরকারের পদক্ষেপ নিচ্ছি।
মুখ্যমন্ত্রী গতকাল বলেছেন জুনিয়ার ডাক্তারদের এইরকম বৃষ্টিতে কষ্ট তোমরা করছো, সেখানে দাঁড়িয়ে বেশ কয়েকটা দাবি তিনি মেনে নিয়েছিলেন। তিনি পরবর্তীতে জুনিয়র ডাক্তারদের পক্ষ থেকে
তারা তাঁর সঙ্গে দেখা করতে চায়। কয়েকদিন ধরেই কেউ দেখা করতে আসেনি।
মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে কেউ যাতে না ভেজেন।
তিনি কতটা স্নেহপ্রবন, তাঁর বাড়ির দরজায় তখন। যদি আলোচনা না চান, তাহলে এক কাপ চা খেয়ে চলে যাবেন উনি বলেছেন।
৬টা থেকে ৯টার মধ্যে
একটা বাড়িতে ৪০ জন আসা, জায়গা দিয়েছেন।
৪০ জনকেই আসার নির্দেশ দিয়েছিলেন।
আধিকারিকরা সবাই যখন এবং আমিও বেরিয়ে যাচ্ছি, তিন ঘন্টা
অপেক্ষা করার পরে যখন
তারা যখন বলবেন, তখনই সরকারকে রেডি থাকতে হবে,
এই কর্মবিরতি মানুষের পক্ষে কতটা প্রাণঘাতী হচ্ছে।
অন্তত ৭ হাজার মানুষ বিভিন্ন অপারেশনের জন্য অপেক্ষা করছেন।
মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী সবসময় তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল। ৭ জন ডাক্তারকেও সরিয়ে দিতে বলেছেন।
তিনি বলেছেন, জামাকাপড়
তারা যখন বলবেন, তখনই সরকারকে রেডি থাকতে
খতিয়ে দেখার কথা বলেছেন। যা যা করার তিনি বলেছেন।
এটা একটা বিচারবিভাগীয় বিষয়। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী সবসময় তার সহনশীলতা দেখিয়েছেন।
জাস্টিসের দাবি তো মুখ্যমন্ত্রী নিজেও করেছেন।
নিজেদের আবেগকে শ্রদ্ধা সবাই জানায়
তিনি নিজে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে নয়, বড় দিদি হিসেবে
যতটা মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী করার,
রাজ্য সরকার তো বসে আছে, কিন্তু তারা যখন বলবেন তখন সরকারকে আসতে হবে। এই ন্যারেটিভ তৈরি করা, এটা বোধহয় ঠিক নয়।
ওদের ৩৬ দিনের আন্দোলনকে
শুধুমাত্র ৩ ঘন্টা মুখ্যমন্ত্রী অপেক্ষা করছেন,
বিচারাধীন মামলা সুপ্রিম কোর্টে, এটা
তাঁর মানসিকতা তিনি
এই যে বিশ্বাসযোগ্যতা, ধরুন ১০ জন প্রতিনিধিকে বিশ্বাস করে পাঠিয়েছেন।
এটা রেকর্ডিং হবে,
তিন ঘন্টা
কার প্রভাব আছে, সবাই
আমরা মনে করি এরা জুনিয়র ডাক্তার,
এরা কর্মক্ষেত্রে ফিরে আসবে।
আমরা তার পথ অনুসরণ করি।