অবতক খবর,২০ আগস্টঃ ৫ ও ৬ এর পল্লীর গোষ্ঠী ও ব্যাবসায়ী সমিতির পুজো এই বছর ১১০ তম বর্ষে পা দিলো । আজ সকালে সাংসদ কল্যাণ ব্যানার্জি খুঁটি পুজোর মাধ্যমে তার শুভ আরম্ভ করলেন । বেনারসের প্রেম মন্দিরের আদলে এবারে মণ্ডপ সজ্জিত হবে। আজ খুঁটি পুজোর পর থেকেই মন্ডপের কাজ শুরু হবে। প্রত্যেক বছরই শ্রীরামপুর তথা হুগলিবাসীকে চমক দেয় শ্রীরামপুর আর এম এস মাঠের এই পুজো ।

আজ খুঁটি পুজোতে উপস্থিত ছিলেন চাঁপদানির পুর প্রধান সুরেশ মিশ্র , রিষড়া পুরপ্রধান বিজয় সাগর মিশ্র, কানাইপুর পঞ্চায়েতের প্রধান কণিকা ঘোষ সহ একাধিক কর্মী সমর্থকরা । এ বিষয়ে সাংসদ কল্যাণ ব্যানার্জি বলেন ,” পুজোটা বড় করেই হয়, বহু দূরদূরান্ত থেকে মানুষ আসেন । আমি কিছু দেখি না,যা করার ওরাই করে,তবে আমি সাবেকিয়ানাতেই বিশ্বাসী।

যাদবপুর কান্ড নিয়ে সাংসদ কল্যাণ ব্যানার্জি জানান,”বদ গুণগুলোকে অধিকার বলা যায় না,মানুষ হওয়ার যে গুণ সেইগুলো যেন থাকে।যাদবপুরের ঘটনা যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের একটা ব্যর্থতা,যার মাথায় রয়েছেন চ্যান্সেলর।এখন এর ওর ঘাড়ে দোষ ফেলে দিলে তো হবে না।যাদবপুরকে সবাই মিলে ঠিক করতে হবে।গ্রাম বাংলা থেকে মফস্বল থেকে মধ্যবিত্ত নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলেরা অনেক স্বপ্ন নিয়ে যাদবপুরে ভর্তি হয়।তার বাবা মা চায় ছেলে ভালো মানুষ হোক।তাদের ভরসা হোক।সবাইকার ঐকান্তিক প্রচেষ্টা যাদবপুর ঠিক হোক।যারা যে সংস্কৃতির সেটাই তাদের অধিকার।বদ গুণগুলোকে অধিকার বলা যায় না।আগে ভালো মানুষ হতে হয়।

যাদবপুরের একাংশ পড়ুয়া সিসিটিভি বসানোর বিরুদ্ধে,ক্যাম্পাসে মদ্যপান নেশা করাকে অনেকেই অধিকার মনে করেন।সেই প্রসঙ্গে বললেন তৃনমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়”।