অবতক খবর,১৩ জুলাইঃ গত আটই জুলাই দশম পঞ্চায়েত নির্বাচন হয়েছে এবং তার ফলাফল ঘোষণা কার্যত সারা হয়ে গেছে। এরপরেও চারিদিকে গণনা পর্বে হিংসা এবং অনিয়মের অভিযোগ উঠে এসেছে যার ফলে ভোটের ফল ঘোষণা হওয়া সত্বেও, আদালতের রায়ের দিকে জিতে ও তাকিয়ে থাকতে হচ্ছে।

এরই মধ্যে এম- জে ব্লকের তেতুলিয়া উনিশ পিএস এর ইলেকশন এজেন্ট সফিউল হাসান তিনি আমাদের সামনে অভিযোগ করেন তেতুলিয়া ব্লকের ইন্দ্রডাঙ্গা বেসিক প্রাইমারি স্কুলে ১৬০ নম্বর বুথে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা এই ব্যালট পেপারগুলি তিনি দেখতে পান। তিনি লক্ষ্য করেন বেশ কিছু ব্যালট পেপারে প্রার্থীদের কে ভোট দেয়া হয়েছে আবার কিছু নতুন ব্যালট পেপার যেগুলি ভোটে ব্যাবহার করা হয়নি কিন্তু প্রত্যেকটি ব্যালট পেপারে প্রিজাইডিং অফিসারের সই আছে বলে তিনি দেখান। যে ভোট গণনা হয়ে যাওয়ার পর ব্যালট পেপার গুলি কি এরকম ফেলে দেয়া হয়, না ভোটের ব্যালট বাক্স ওই বুথ থেকে যখন বিসিআরসি তে পাঠাবার আগে সিল করা হয়। তখনই কি সিপিএমের প্রার্থীর ব্যালট পেপারগুলি বাইরে বার করে এই নতুন ব্যালট পেপারগুলিতে ছাপ মেরে ব্যালট বক্সে ভরা হয়। কারণ বেশিরভাগ বুথেই শাসক দলের দখলের উপর ছিল সেই সব বুধ গুলিতে বিরোধী এজেন্ট দেড় বসতে দেয়া হয়নি অভিযোগ আনলেন সফিকুল হাসান। তিনি বলেন আমাদের প্রশ্ন কি করে সিপিএমে প্রার্থীকে ভোট দিয়া ব্যালট পেপার গুলি বাইরে এরকম ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে থাকলো? তাহলে বি ডিও সাহেব গণনার দিন কি করে ব্যালট পেপারের হিসাব ঠিক করলে ন। এ ব্যাপারে মাননীয় বিডিও প্রসন্ন মুখোপাধ্যায় কে ফোনে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন আমার কাছে এরকম কোন রিপোর্ট নাই। যদি কেউ রিপোর্ট করত তাহলে আমি অবশ্যই বলতে পারতাম।