অবতক খবর , নরেশ ভকত, বাঁকুড়াঃ     ভুল রিপোর্ট এর ফলে শিশু মৃত্যুর ঘটনায় চরম উত্তেজনা কোতুলপুর নেতাজি মোড় দামোদর প্যাথলজি সেন্টারে অভিযোগ দামোদর প্যাথলজি সেন্টার ভুল রিপোর্ট দিয়েছে সেই কারণেই শিশু মৃত্যু । বর্ধমান মেডিকেল কলেজ সেই রিপোর্টকে ভুল বলে গণ্য করে ইতিপূর্বে বর্ধমান মেডিকেল কলেজের রিপোর্ট করলে সেখানে বি পজেটিভ আছে কিন্তু কোতুলপুর এর দামোদর প্যাথলজি ল্যাব রক্তের গ্রুপ বি নেগেটিভ বলে চালায় দামোদর মেডিকেল সেন্টারের রক্তের গ্রুপ বি নেগেটিভ দীর্ঘদিন ধরে বি নেগেটিভ এর চিকিৎসা হয় অবস্থার অবনতি হলে বর্ধমান মেডিকেল এ নিয়ে যাওয়া হলে সেখানে সেই রিপোর্ট কে ছুড়ে ফেলে দেয়া হয় বলা হয় ভুল রিপোর্ট হয়েছে রক্তের গ্রুপ বি পজেটিভ।

রোগীর আত্মীয়দের মুখ থেকে আরো জানা যায় তারা বারেবারে প্যাথলজি কর্তৃপক্ষকে আবেদন করেছিল আরো একবার রিপোর্টটা পরীক্ষা করে দেখা হোক কিন্তু সেটা সে কথায় কর্ণপাত করেননি প্যাথলজি কর্তৃপক্ষ। প্যাথলজি কর্তৃপক্ষ আরো তথ্য খাড়া করছেন রক্তের রিপোর্ট চেঞ্জ হয় এই তথ্য কেউ রোগী এবং রোগীর পরিবারেরা মানতে নারাজ উল্লেখ থাকে যে বিগত ভুল রিপোর্টের হওয়ার কারণে আগের বাচ্চা নষ্ট হয়েছিল ওই একই ব্যক্তির ।

আরে উল্লেখ থাকে যে রোগীর আত্মীয়রা জানান ডাক্তারবাবুকে যখন রোগীর আত্মীয়রা জিজ্ঞাস করেন ডাক্তারবাবু তার উত্তর জানিয়ে দেন আমি যেমন রিপোর্ট পেয়েছি তার ভিত্তিতে চিকিৎসা করেছি আরো উল্লেখ থাকে যে বিগত দিনে এই রকম ভুরিভুরি অভিযোগ উঠেছে কই দামোদর প্যাথলজি এর বিরুদ্ধে অন্য রোগীরাও অনেকেই অভিযোগ করছেন তাদেরও ভুল রিপোর্ট করা হয়েছে যেমন দুজনের নাম জয়শ্রী হওয়াই একজন জয়শ্রী তিনি গর্ভবতী মা অপরজন সন্তান হারা মা তাদের রিপোর্ট ভূল করে এবং অপরের রিপোর্ট ভুল হয় পরে ধরা পড়ে বলে সংবাদমাধ্যমের কাছে মুখ খুলেছেন একজন জয়শ্রী।

আরো অনেকেই অভিযোগ করেছেন ডাক্তারবাবুরা না থাকলেও তাদের সই করা প্যাডে কারচুপি করে দীর্ঘদিন ধরে এখানে ব্যবসা চালিয়ে ফুলে-ফেঁপে উঠেছে ওই প্যাথ লজি । ওই প্যাথলজির বিরুদ্ধে আরও অভিযোগ অর্থবান হওয়ায় ভয়ে কেউ মুখ খুলে ক্যামেরার সামনে বলতে নারাজ হচ্ছেন অনেকেই উত্তেজিত দর্শক প্যাথলজি সেন্টার ভাঙচুর করতে উদ্যত হয় ঘটনাস্থলে পুলিশ এসে থামায় উত্তেজিত জনতা প্যাথলজি সেন্টার এর শাটার নামিয়ে দেয়। সংবাদমাধ্যমকে প্যাথলজি কর্তৃপক্ষ ছবি তুলতেও বাধা দেয়।

আরো জানা যায় যে ডাক্তারবাবু চিকিতসা করেছেন সেই ডাক্তারবাবু সরকারের কাছে চুক্তিপত্র করেছেন যে তিনি প্রাইভেট প্র্যাকটিস করবেন না তা সত্ত্বেও কিভাবে দেশরা হাসপাতলে পরিষেবা না দিয়ে বছরের পর বছর প্রাইভেট সেন্টার গুলোতে কিকরে প্র্যাকটিসকরে যাচ্ছেন সে নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।