অবতক খবর,নদীয়া ::শুক্রবার থেকেই বাড়তি নজরদারিতে জেলার বিভিন্ন স্বাস্থ্য কেন্দ্র, হাসপাতালে হেলথ স্ক্রীনিং চলছে। রাজ্যের বাইরে বা ভারতের বাইরে থাকা প্রবাসী বাঙালি হোক বা বেড়াতে যাওয়াই হোক যেভাবেই হোক না কেন, প্রশাসনিক, বিভিন্ন সংগঠনের তৎপরতায় তাদের কাছে বার্তা প্রেরণ করা হচ্ছে প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে যোগাযোগ করার জন্য। স্বভাবতই বেশ কিছু ভিড় লক্ষ্য করা যাচ্ছে। তা থেকে এড়ানোর জন্য চার পাঁচটি ছোট ছোট কেন্দ্র করে দেখা হচ্ছে তাঁদের। এর মধ্যে যারা বিদেশ থেকে আসছেন তাদের মোবাইল নাম্বার, ঠিকানা যাচাই করে৪ দিনের জন্য সেলফ কোয়ারেন্টাইন রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন।
বিশেষকোন কারনে না থাকতে চাইলে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে, কৃষ্ণনগর রুইপুকুরের একশো কুড়ি শয্যাবিশিষ্ট জেলা কোয়ান্টামে। খুব শীঘ্রই রানাঘাট সাব ডিভিশন এর ৫০ শয্যাবিশিষ্ট হবিবপুর কিষানমান্ডিতে তৈরি হতে চলেছে আরেকটি কেন্দ্রও। আজক তেহট্টোতে ২৫ শয্যা বিশিষ্ট একটি কেন্দ্র খোলা হয়। ইতিপূর্বেই প্রত্যেকটা হাসপাতলে নিজস্ব আইসোলেশন বিভাগ খোলা হয়েছে। তবে ভিড় এড়াতে স্থলপথ, জলপথ , আকাশ পথ বিভিন্ন মাধ্যমে দেশে প্রবেশ করা তথ্য পৌঁছে যাচ্ছে প্রতিটি জেলা প্রশাসনের কাছে, তা থেকেই প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী বিভিন্ন স্বাস্থ্য কেন্দ্রের চিকিৎসকগণও কখনও বা পৌঁছে যাচ্ছেন বাড়িতে।
শনিবার হবিবপুরের যাদব দত্ত আরএইচ হাসপাতাল, শান্তিপুর স্টেট জেনারেল হাসপাতাল, ফুলিয়া উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র,শক্তিনগর হসপিটাল, কল্যাণী জে এন এম হাসপাতাল, রানাঘাট আনুলিয়া হাসপাতালে সহ বিভিন্ন সুপারেন্টেন্ড বা বি ও এম এইঢ কে দেখা গেল যুদ্ধকালীন তৎপরতার সাথে পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে।