অবতক খবর,২ জুলাই,নববারাকপুর : শিক্ষায় সার্বিক ভাবে সারা বাংলায় দমদম উত্তর বিধানসভার উত্তর দমদম এবং নববারাকপুর পুরসভা নিদর্শন হিসেবে এগিয়ে চলেছে।বিশেষ করে নববারাকপুর পুরসভা এলাকায় অনেক স্কুল কলেজ রয়েছে।অনেকটা এডুকেশন হাবের মতো।নববারাকপুরে কলোনী গার্লস হাইস্কুলে উচ্চ মাধ্যমিকে সর্বোচ্চ নম্বর প্রাপক মেয়েটি রাজ্যে ১৪ তম স্থান করেছে।
ভাবতেই পারি আগামীতে ভারতবর্ষে তার ভূমিকা থাকবে।এলাকার এডুকেশনাল হাবকে আরও উন্নত করার চেষ্টা করব। বিধায়ক হিসেবে কৃতি দের সবসময়ই পাশে থাকব। বিধায়ক হিসেবে যা যা করার চেষ্টা করব। তাদের অন্তর দিয়ে ভালোবাসব। তারা আরো বড় হোক। ভালো হোক।
এলাকার উন্নতি সাধনে সবাই মিলে কাজ করব।শিক্ষা প্রদানে আরো বেশি পথ প্রশস্ত করার চেষ্টা করব। সোমবার বিকেলে নববারাকপুর পুরসভার উদ্যোগে কৃষ্টি প্রেক্ষাগৃহে কৃতি বরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে কথা গুলি বলেন রাজ্যের অর্থমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য।মন্ত্রী বলেন পুরসভা এলাকায় ৩৮০ জন কৃতি সন্তান দের সংবর্ধনার পাশাপাশি তাদের মায়েদের উৎসাহ প্রদান করছ। এটা একটা ভালো প্রয়াস। মায়েরা না থাকলে জীবনের প্রথম শিক্ষাদান হয় না।মা জীবনের প্রথম শিক্ষক হন।
তাদের চেষ্টাতেই ছেলে মেয়েরা ভালো তৈরি হয়। এটা একটা বড় কথা। তাদের স্বীকৃতি দেওয়ার প্রয়োজন। সেটা করছে পুরসভা। মায়েদের সংবর্ধনা অত্যন্ত আনন্দের বিষয়। কৃতী পড়ুয়ারা ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হোক। দেশের নাগরিক হিসেবে বাংলার মুখ উজ্জ্বল করুক।
উপস্থিত ছিলেন পুরসভার পুরপ্রধান প্রবীর সাহা, উপপুরপ্রধান স্বপ্না বিশ্বাস, নববারাকপুর প্রফুল্ল চন্দ্র মহাবিদ্যালয়ে অধ্যক্ষ ড. সুনিল কুমার বিশ্বাস, আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ড. সৈয়দ রফিক আহমেদ, অধ্যাপক অম্লান দাশগুপ্ত, রাজীব চ্যাটার্জি, বসিরহাট হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক দীপঙ্কর বিশ্বাস, ব্যারাকপুর এসিএমওএইচ ডাঃ শশাঙ্ক পোদ্দার, চিকিৎসক ডাঃ আশীষ বোস সহ দুটি কলেজের অধ্যাপক অধ্যাপিকা ও প্রধান শিক্ষক ও শিক্ষিকারা।
উপস্থিত সকলেই কৃতি পড়ুয়াদের ও মায়েদের উৎসাহ প্রদান সন্মানিত করেন রবীন্দ্রনাথের মঞ্জরী, উপেন্দ্রনাথ রায় চৌধুরীর রচনা সামগ্রী, মেডেল শংসাপত্র কলম গোলাপ ফুল দিয়ে এবং মায়েদের একটি করে কফি মগ প্রীতি উপহার তুলে দেওয়া হয় এদিন।পড়ুয়াদের ও অভিভাবক দের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।