অবতক খবর,৭ আগস্ট,নববারাকপুর : ঢাকে পড়ল কাঠি।খুঁটিপুজো মানে বাংলায় মায়ের আগমন।প্রত্যেক বাঙালির হৃদয় আন্দোলিত হতে থাকে।দুর্গাপুজোর বাকি প্রায় ৬২ দিন। বিভিন্ন ক্লাব সংগঠন গুলি চূড়ান্ত ব্যস্ততা খুঁটিপুজো ঘিরে।

বাইশে শ্রাবণ বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রয়াণ দিবসে বুধবার দুপুরে বেশ জাকজমক ভাবে খুঁটিপুজো উদ্বোধন করল নববারাকপুরে ঐতিহ্যবাহী সুপ্রাচীন সতীনসেন নগর সার্বজনীন দুর্গোৎসব।পরিচালনায় সতীনসেন নগর মহাজাতি পরিষদ।৭১ তম বর্ষের এবারের ভাবনা জড়তেই জীবন। সৃজনে শিল্পী গৌতম সরকার। অভিনবত্ব ভাবনায় এবারেও হাজার হাজার দর্শকদের ঢল নামবে পুজো মন্ডপে আশাবাদী পুজো কমিটির উদ্যোক্তারা।

প্রথা মাফিক পুরোহিত মন্ত্র উচ্চারণে কাশী ঘন্টা বাজিয়ে মহিলা দের উলুধ্বনি তে খুঁটিপুজো উদ্বোধন ঘিরে এলাকায় মা বোনেদের উদ্দীপনাও ছিল বেশ ভালো। বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রয়াণ দিবসে তার প্রতিচ্ছবিতে মালা ও ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান পুরপ্রধান, উপপুরপ্রধান সহ পুর প্রতিনিধি গন ও বিশিষ্ট জনেরা।

খুঁটিপুজো উদ্বোধন করলেন পুজো কমিটির প্রধান উপদেষ্টা তথা পুরসভার পুরপ্রধান প্রবীর সাহা।উপস্থিত ছিলেন পুজোর আহ্বায়ক তথা উপপুরপ্রধান স্বপ্না বিশ্বাস, নববারাকপুর থানার ওসি সুমিত কুমার বৈদ্য, স্থানীয় পুর প্রতিনিধি সুদীপ ঘোষ, মনোজ সরকার, পুজো কমিটির যুগ্ম সম্পাদক রাকেশ চক্রবর্তী ও সুমন দে, মানিক দাস সহ সংঘের বর্ষীয়ান সদস্য ও মহিলারা। পুজো কমিটির যুগ্ম সম্পাদক রাকেশ চক্রবর্তী ও সুমন দে রা জানান প্রতি বছরের মতো এবছর ও ৭১ তম দুর্গাপুজোয় পুজো মন্ডপে দর্শনার্থীদের ঢল নামবে।

নতুন ভাবনা জড়তেই জীবন। যে সব গাছপালা পাতা ঝরে যায় বা গাছ কেটে ফেলা হচ্ছে তাদের গোড়াতেই যদি সুন্দর ভাবে রক্ষণাবেক্ষণ পরিচর্যা করে পরিবেশ বাচাতে পারি বা অঙ্কুরোদগম হতে পারে। নতুন গাছ প্রানে ফিরে আসবে। আগামী প্রজন্মের কাছে উদাহরন হয়ে থাকবে।