অবতক খবর,১ সেপ্টেম্বর: পরীক্ষার রুটিন ভুল টাইপিং হয়ে চলে গেছে,পরীক্ষা নেবার কথা হয়েছিলো,কিন্তু সরকারি নির্দেশিকা না পাওয়ায় তা বাতিল হয়।
কয়েকজন ছাত্র- ছাত্রি সেই বাতিলের নোটিশ না পেয়েই চলে আসে স্কুলে। আবার তিনি বলছেন, ছাত্র-ছাত্রীদের ডাকা হয়েছিলো রেজিট্রেশনের জন্য।
তাদেরকে বাড়ি থেকে বাসে করে নিয়ে আসা হয় আবার তাদেরকে বাসে করেই ফেরত পাঠানো হয়।
স্কুল কর্তৃপক্ষের নানান অসংলগ্ন কথা বার্তাই অনেক প্রশ্ন তুলছে।
সরকার যখন নির্দেশ দিয়েছে পুজোর আগে স্কুল খুলবে না!! তখন পরিক্ষার নোটিশ কেন ছাত্রদের?
আবার বলছেন সহ শিক্ষক রাজীব বিশ্বাস যারা নোটিস পান নি তারা ভুল করে চলে এসেছেন!! তাহলে কি ছাত্র-ছাত্রুরা এবং অভিভাবকরা কি মিথ্যাকথা বলছেন? তাদের যদি রেজিট্রেশনের জন্য ডাকা হয় তাহলে তড়িঘড়ি করে তাদের বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া হলো কেন ৩০ মিনিটের মধ্যে? ৩০ মিনিটের মধ্যে কি ৫০ জনের রেজিট্রেশন হয়ে গেলো?
৫০ জন ছাত্র-ছাত্রী যদি আসে তাহলে তাদের তিনটে বাসের কি প্রয়োজন হলো রাজীব বাবু? আর স্কুল কম্পাউন্ড এর মধ্যে দিয়ে এতো জোড়ে বাস চালিয়ে তাদের নিয়ে পালিয়ে যাওয়া হলো কেন?
রাজীব বাবু শিক্ষক হয়ে মিথ্যা কথা বলছেন? আর যদি তদন্ত হয়, তাহলে স্কুলের সিসিটিভিই তো ছবি প্রমাণ করিয়ে দেবে পুলিশের কাছে।