অবতক খবর,২ সেপ্টেম্বরঃ প্রায় ৭ লক্ষ টাকা গায়েব মালদা কালিয়াচক ১ নম্বর ব্লক তহবিল থেকে। আর সেই গায়েব টাকা তুলতে ৩২৯ দুস্থ মহিলাকে চিঠি দিলেন কালিয়াচকের ভিডিও। এমন ঘটনা শোরগোল পড়ে গিয়েছে মালদা প্রশাসনিক মহলে। শুরু হয়েছে ঘটনাকে ঘিরে রাজনৈতিক চাপানো তোর। বিরোধিতা প্রশ্ন করেছেন ভাতা দিয়ে আবার ভাতা ফেরত এ কেমন ঘটনা। আসলে এখানেও নতুন কৌশল করে দুঃস্থ মহিলাদের কাছ থেকে টাকা আদায় করার চেষ্টা করছে কালিয়াচক এক ব্লক প্রশাসন।

বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন জেলা শাসক নীতিন সিংহানিয়া। যদিও কালিয়াচক এক ব্লকের বিডিও সেলিম হাবিব সরকার এই বিষয়ে সংবাদ মাধ্যমের ক্যামেরার সামনে কিছু বলতে চাননি। কালিয়াচক এক নম্বর ব্লক প্রশাসন ও সমাজ কল্যাণ বিভাগের সূত্রে জানা গিয়েছে লকডাউনের সময় গ্রাম পঞ্চায়েতগুলি থেকে ঢালাও নাম পাঠানো হয়েছিল। সে সময় নথিপত্র বয়স সহ কোন তথ্য যাচাই করা হয়নি নথিপত্র যাচাই না করে কি করে টাকা দেয়া হলো। আবার সেই টাকা আজকে দুঃস্থ

মহিলাদের কাছ থেকে চাওয়া হচ্ছে।। এর পিছনে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র রয়েছে দেখতে হবে যে সকল মহিলাদের নোটিশ দেয়া হলো তারা হয়তো পঞ্চায়েত নির্বাচনে শাসক দলের বিরুদ্ধে লোক। সমস্যার মধ্যে ভূত রয়েছে যারা ভুল করেছে সে সমস্ত সরকারি কর্মচারীদের শাস্তি পেতে হবে।ভারতীয় জনতা পার্টি এই মহিলাদের পাশে থেকে আন্দোলন করবে দরকার হলে রাস্তায় নামবে।।

এই বিষয়ে মালদা জেলা পরিষদের সভাধিপতি লিপিকা বর্মন ঘোষ জানান এই খবরটা আমি পেয়েছি সরকারি নিয়ম অনুযায়ী একজন মহিলা যিনি বিধবা রয়েছেন তিনি শুধু বিধবাভা ভাতায় পাবেন অন্য ভাতা পাবেন না । সে ক্ষেত্রে এখানে একজন মহিলা দুটো তিনটি করে ভাতা পেয়েছেন সেটা সঠিক নয়। সে ক্ষেত্রে কিভাবে বিষয়টিকে দেখা যায় সেই বিষয়ে ইতিমধ্যেই ব্লক প্রশাসন বিষয়টি খতিয়ে দেখছে । বিরোধীদের কাজই হচ্ছে বিরোধিতা করা। নিয়ম যা রয়েছে সে বিষয়ে ব্লক প্রশাসন দেখবে।