অবতক খবর,২৫ এপ্রিল/: বৃহস্পতিবার সকালে নিউটাউন ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমনে আসেন বর্ধমান-দুর্গাপুর কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ।
*সুজয় ভদ্রের কন্ঠ*
আমরা বারবার বলেছি দুর্নীতি হয়েছে। সেটা বিধিবদ্ধ ভাবে প্রমানিত না হলে কোর্ট কিছু করতে পারেনা। কোর্ট চাপ দিয়েছে। মানুষ তাকিয়ে আছে। আমরা বলেছি। তারই পরিণামে আজ ২৬ হাজার চাকরি গেছে। এদের অনেকেই পরীক্ষা না দিয়ে বা পাশ না করেই চাকরি করছিল। একটা জটিল সমস্যা। এর সমাধান আদালতকে করতে হবে। দুর্নীতির পাহাড় হয়ে গেছে। সময় লাগবে কিন্তু ঠিক রাস্তায় ব্যাপারটা এগোচ্ছে।
*শুভেন্দু গড়ে মুখ্যমন্ত্রী*
আমার গড় থেকে চলে এসেছেন। এবার গড়ে গড়ে ঘুরছেন। ওনার নিজের গড় কোথায়? ওনার কষ্ট আমরা বুঝি। আর কোনো নেতা নেই যাকে মানুষ বিশ্বাস করবে। ওনার চেহারাটা এখনও একটু পরিস্কার আছে। সেটা দেখিয়ে ভোট টানার চেষ্টা।
*সৌজন্য রাজনীতি বনাম দিলীপ ঘোষ*
আমি টিএমসির ডায়েসে গিয়ে ভাষণ দিতে পারি কোন বেটার দম আছে অন্য পার্টির ডাইসে গিয়ে ভাষণ দিতে পারবে। ডাকতে তো তারা বদনাম হয়ে যাবে দিলীপ ঘোষ কে ডাকে কারণ দিলীপ ঘোষ সর্বজনক রাজ্যের যারা বলছে তারা তো মেনি বিড়াল। কে পাত্তা দেয় সব কটা চোর আমি আজকেও বলছি কত কু কথা শুনবি আমার মুখ থেকে সব চোর চোরচোট্টা একদম। তোকে ডাকবে কিরে? সেইই বদনাম হয়ে যাবে যার গায়ে ঘষে দিবি তার গায়ে মল লেগে যাবে। দিলীপ ঘোষের দম আছে চৌরাস্তায় দাঁড়িয়ে বলে যেকোনো লোকের বাড়ি যেতে পারে যে কোন লোকের সঙ্গে গল্প করতে পারে। সব নেতারা দিলীপ ঘোষ কে বিশ্বাস করে আমাকে ডাকে।
*মুর্শিদাবাদে কি ভোট পিছিয়ে যাবে?*
ওই জেলায় কোনো আইনশৃঙ্খলা আছে? সি এ এ নিয়ে যখন ঝামেলা হয় তখন ওখানে স্টেশন পুড়ে গেছিল। নুপুর শর্মার বক্তব্যের পর মন্দির ও বিজেপি অফিস পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। ওখানে আইনের শাসন নেই। শুধু গিয়ে তৃণমূল ভোট চায়। সময় আসছে। সব পাল্টাবে। রাষ্ট্র বিরোধী কাজ করে কেউ পার পাবে না। কমিশন দেখছে সবটা। প্রশাসন এখন তাদের হাতে। সব কিছু করার অধিকার এখন তাদের হাতে আছে। যারা গোলমাল পাকাচ্ছে তাদের তুলে নেওয়া হোক। ভিডিও আছে তো। দেখা যাচ্ছে তো ওদের।
*ঠিক সময় দরজা খুলব। দল তুলে দেব : অভিষেক*
বাড়ি থাকলে তো দরজা খুলবি? বাড়ি ঘর দরজা খুলে খুলে যাচ্ছে। কবে আর তুমি খুলবে? হুড়কো খুলে যাচ্ছে। হাঃ। দরজা খুলবে।