অবতক খবর,১০ নভেম্বর: চার তারিখে নিখোঁজ হওয়ার পর মৃতদেহ উদ্ধার হয় ৭ তারিখ এবং ৯ তারিখ প্রায় রাত দশটা নাগাদ তার মৃতদেহ ফিরলো তার বাড়ি সুতির লক্ষীপুর অঞ্চলের খাপুর গ্রামে।

রাহুল শেখের মৃত্যুর ঘটনায় চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তুললেন তার বাবা আব্দুল হালিম। ওনার বক্তব্য, আসাম রাজ্যের শিলচরে বিড়ি বিক্রি করতো তার ছেলে এবং তিনি। এদিন তার ছেলেই গিয়েছিল বিড়ি বিক্রি করতে। গ্রাম থেকে বিড়ি বাঁধিয়ে নিয়ে গিয়ে বিক্রি করতেন সেই এলাকায় । বিড়ির নামের বানানে কিছু গন্ডগোল নিয়ে এর আগেও বিতর্কে জড়িয়েছেন তারা। এদিও তার ছেলের সাথে কথা হয় বিক্রি করতে গিয়ে যে আবারও বিতর্ক হয়ছিল বানান ভুল হওয়া নিয়ে। ছেলে রাহুল শেখের সঙ্গে সেই বিড়ি কোম্পানিদের বিতর্ক হয়।

সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করেই তারা হত্যা করেছে রাহুলকে।

যদিও কফিনবন্দী মৃতদেহ বাড়ী ফেরার পর কান্নায় ভেঙে পড়ে পরিবার ও আত্মীয় স্বজন। মৃতের বাবা সরাসরি অভিযোগ এনেছেন যাদের সঙ্গে শিলচরে তাদের ব্যবসায়ীক আদান প্রদান হয় তাদের বিরুদ্ধে।