অবতক খবর,২৬ জুনঃ আজ ২৬শে জুন আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস। এই উপলক্ষে বহরমপুর দলীয় কার্যালয় বহরমপুরের সাংসদ অধীর রঞ্জন চৌধুরী বললেন এখন পুলিশ মাদকদ্রব্য উদ্ধার করে কমানোর কথা বলছে তাতে একশোর মধ্যে 200 মিথ্যা কথা । মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন সেই আইন মুর্শিদাবাদের পুলিশ বাংলার পুলিশ বিরোধীদলের মুখ বন্ধ করার জন্য বিরোধীদলের লোকগুলো শাস্তি দেওয়ার জন্য এবং বিরোধীদলের লোক যাতে তৃণমূলে আসতে বাধ্য হয় ডাল ভাঙানোর রাজনৈতিক অস্ত্র হিসাবে ব্যবহার করা হয়েছে।
এটি বিরোধী দলের পক্ষে পুলিশের এক আতঙ্ক সৃষ্টিকারী আইন বলে তিনি ব্যাখ্যা করেন। এখানে কতগুলি ঠিক আছে জলঙ্গি, ডোমকল রাণীনগর লালগোলা এখানে সব তৈরি থাকে। এখানে ব্লাডার পাওয়া যাবে,তার ভিতর এক রকম কেমিকাল পাওয়া যাবে তাকে প্রসেস করে মাদকদ্রব্য তৈরি হবে। অধীর চৌধুরী বলেন আমার বক্তব্য যত জন আসামি ধরা পড়েছে এবং জেল খাটছে তাদের কাছ থেকে কত মাদকদ্রব্য ধরা পড়েছে সেই তথ্য দিন।
তিনি বলেন,মাদকদ্রব্য যে বাংলায় রাজনৈতিক অস্ত্র হিসাবে ব্যবহার করা হয় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ এর জন্য যাকে এন ডি পিএস কস কেস বলা হয়, এই জেলায় যে কেসের নাম পানি কেস। এই কেস সম্বন্ধে হাই কোর্ট বলেছে যাকে তাকে এই কে সে ধরা যাবেনা তার জন্য তার কাছে কত মাদকদ্রব্য আছে কিভাবে নিয়ে যাচ্ছে তার ভিডিও করতে হবে।
এই জেলায় মাদক বিরোধী যে কথা বলা হচ্ছে সেটি তৃণমূল আর পুলিশের যৌথ বক্তব্য তৃণমূল করো না হলে মাদক বা পানি কেস দেবো। শিক্ষক নিয়োগ ক্ষেত্রে অধীর রঞ্জন চৌধুরী তিনি বলেন আপার প্রাইমারি র সঙ্গে সঙ্গে কলেজ সার্ভিস কমিশন সেখানেও একই রকমের কাজ হয়েছে, এই দুর্নীতির বাংলায় দিদিকে নোবেল পুরস্কার পাওয়ার ব্যবস্থা করে করে দিয়েছে। একসময় একটা কথা উঠেছিল আজ বাংলা যা ভাবে আগামী দিন ভারত বর্ষ তাই ভাববে দিদির নেতৃত্বে আমরা দেখলাম আজ বাংলার দুর্নীতি যে পথে চলেছে ভারত বর্ষ তা থেকে শিখতে পারে।
দিদির মতো দুর্নীতি শিখার জন্য আজ বাংলা মডেল হয়ে গিয়েছে বলে অধীর জানান। আজকে বাংলা কে দুর্নীতির মডেল তৈরি করে দিয়েছেন তিনি বলেছেন সমস্ত নাম পরিবর্তন হয়ে গেছে শুধু মমতা ব্যানার্জিকে ক্ষমতা ব্যানার্জি করেনি এটি যথেষ্ট বাকি সব পাল্টে গেছে।