অবতক খবর,১৯ মার্চঃএবার একাধিক ইস্যু নিয়ে মুখ খুললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার…
*জিতেন্দ্রানাথ তেওয়ারির গ্রেপ্তারের প্রসঙ্গ*
আমি বলব এটা পলিটিক্যাল অ্যারেস্ট কারণ এক যাত্রায় কখনোই পৃথকফল হতে পারে না। তৃণমূল নেতাদের চিরে উৎসবে পদথিষ্ট হয়ে মারা গিয়েছিল ছ-সাত জন। কিন্তু তারপরও কাউকে অ্যারেস্ট করা হয়নি। অথচ কম্বল বিতরণ উৎসবে তিনজন মারা যাওয়ায় জিতেন্দ্র তেওয়ারিকে অ্যারেস্ট করা হয়েছে। আমাদের দল জিতেন্দ্র তেওয়ারি এবং তার পরিবারের সঙ্গে রয়েছে। কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াই করবে।
*সুকন্যা মন্ডলের ইডি হাজিরা এড়ানো*
বাবার পদাঙ্ক অনুসরণ করছেন মেয়ে। ইডি চাইলেই জোর করে ধরে নিয়ে যেতে পারে।
*অনুব্রতর রাঁধুনির একাউন্টে ৬০ লক্ষ টাকা মেলার প্রসঙ্গে*
মুখ্যমন্ত্রীর সমস্ত তৃণমূলের নেতাদের বাড়িতে বিজ্ঞাপন করে রাঁধুনী নিয়োগ করা। বেকার যুবকরা, প্রত্যেকের আধুনিক কাজ করবে আর রাঁধুনী ৬০ লক্ষ টাকার মালিক হয়ে যাবে। অনুব্রতর মতো একজন নেতার রাঁধুনীর একাউন্টে যদি ৬০ লক্ষ টাকা পাওয়া যায়, তাহলে কোন মন্ত্রীর রাধুনীর একাউন্টে দ্বিগুন টাকা পাওয়া যাবে। আমরা যারা বিজেপি করি তারাও ভাবছি রাঁধুনি হব।
*ধরনা মঞ্চে নওশাদ সিদ্দিকীকে ধাক্কা প্রসঙ্গে*
শুধু নওশাদ সিদ্দিকীকে নয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে ধাক্কা দিচ্ছে তৃণমূল। কাজ হয়ে গেছে। ভোট মিটে গেছে। আর সংখ্যালঘুদের কে দরকার নেই তাই ধাক্কা মেরে তাদেরকে সরিয়ে দিচ্ছে তৃণমূল। কাজের বেলায় কাজী কাজ ফুরোলেই পাজি। এর আগে মুখ্যমন্ত্রী কেউ বলতে শোনা গিয়েছে সংখ্যালঘুদের নেমকহারাম বলেছেন তিনি।
*অয়ন শীলের বাড়িতে ইডি প্রসঙ্গে*
এরকম অয়ন কুন্তল অনেক আসবে। তৃণমূলের এই ধরনের এজেন্ট জেলায় জেলায় রয়েছে যারা চাকরি বিক্রি করেছে। এবং সেই টাকা বিভিন্ন জায়গায় খেটেছে, এমনকি টলিউডেও। তবে আসল মাথা ধরা না পড়লে এই চক্রের পর্দা ফাঁস হবে না।
*রাহুল গান্ধীর বাড়িতে দিল্লী পুলিশ যাওয়া প্রসঙ্গে*
আমরা যে যা রাজনীতি করি না কেন ভারতবর্ষের সম্মান রাখাটা আমাদের কর্তব্য ভারতবর্ষের সেনাবাহিনী সম্পর্কে মন্তব্য করার আগে রাহুল গান্ধীর মত একজন বরিষ্ঠ নেতার একটু ম্যাচিউরিটি দেখানো উচিত। বয়স তো ৫০ পেরিয়েছে।
*আলু চাষী প্রসঙ্গ*
আলু চাষে কৃষকরা মাঠে রাম পাচ্ছে না, অথচ কলকাতায় আলু ৩০ টাকা করে কেজি। মাঝে তৃণমূল নেতারা কাটমানি খাচ্ছে। তাছাড়া বিজেপি শাসিত রাজ্যে চাষীর মৃত্যুর কারণ আমাদের রাজ্যে মৃত্যুর কারণে থেকে আলাদা। সে কারণেই আমরা কৃষি বিল এনেছিলাম। কৃষিবিল লাগু হলে চাষি মৃত্যু ঘটতো না। কিন্তু বিরোধীরা ভুল বুঝিয়েছে।