অবতক খবর,সৌম্যজিৎ চট্টোপাধ্যায়, পূর্ব মেদিনীপুর :: সাতসকালে গ্রামের পুকুরে পাথরের মূর্তির ভাসছে। আর সোশ্যাল ডিসটেন্স ভুলে সেই পাথরের মূর্তি দেখতে ভিড় গ্রামবাসীদের। পূর্ব মেদিনীপুর জেলা তমলুক থানার টুলা গ্রামের আনন্দমোহন সাহু বাড়ির পাশেই একটি পুকুরের সাত সকালে ঘটনা। আনন্দ মোহন বাবু বাড়ি থেকে বেরিয়ে পুকুর ধারে দেখতে পায় একটি পাথরের কোনো এক বস্তু ভাসছে।
দেখতে পেয়ে পাথরের বস্তুটিকে আনন্দ মোহন বাবু নিজের তুলসী মন্দিরে তুলে এনে মন্দিরে রাখেন। আর সেই পাথরের বস্তুটিকে কোন দেবদেবীর মূর্তি হিসেবে অলৌকিক ঘটনা দৃশ্য মনে করে সোশ্যাল ডিসটেন্স ভুলে এবং মুখে মাস্ক না পড়ে ওই পাথরের মূর্তির টিকে দেখতে ভিড় করেন আশপাশের চার থেকে পাঁচটি গ্রামের মানুষ।
শুধুই পাথরের মূর্তির টিকে দেখা নয় প্রাপ্তিযোগ হিসেবে প্রণামীও পরছে। গ্রামবাসীদের ধারণা যে ঠাকুর দেখা দিয়েছে। আর ঠাকুরের মুক্তি ছাড়া পাথরের কোন বস্তু ভাসতে কি দেখা যায়। এটা অলৌকিক ঘটনা। এই মুহূর্তে দর্শন করলে পূর্ণ লাভ হবে এমনই ধারণা গ্রামবাসীরা। এবং অনেক গ্রামবাসীরা বলছেন যে ঠাকুরের মূর্তি উঠেছে তাই এখানে বড় মন্দির করতে হবে। আমরা গ্রামে আরোধ্য দেবতা হিসেবে পুজো করবো।