অবতক খবর: চিকিৎসক প্রজ্ঞাদীপা হালদারের মৃত্যু-তদন্তে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে সিবিআই তদন্ত চাইলেন তাঁর পরিজনেরা। পুলিশি হেফাজতে ছ’দিন থাকার পরে প্রজ্ঞাদীপার সঙ্গী, অভিযুক্ত লেফটেন্যান্ট কর্নেল ও চিকিৎসক কৌশিক সর্বাধিকারীকে এ দিন আদালতে তোলা হয়। তিনি আগাগোড়াই চুপ ছিলেন। তদন্তের স্বার্থে আরও আট দিন পুলিশি হেফাজতের আবেদন জানানো হলে বিচারক বিবেক তামাং তা মঞ্জুর করেন।
বৃহস্পতিবার বারাকপুরের মহকুমা আদালতে প্রজ্ঞাদীপার পরিবারের আইনজীবী লিটন মৈত্র বলেন, ‘‘পুলিশি তদন্তে আমরা খুশি নই। সোমবার কলকাতা হাই কোর্টে এই মর্মে আবেদন জানানো হবে। সিবিআই প্রকৃত সত্য সামনে আনতে পারবে বলে আমরা মনে করি।’’
অন্যদিকে, কৌশিকের আইনজীবী সুদীপ মৈত্র মনোরোগ চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন দেখিয়ে বলেন, ‘‘প্রজ্ঞাদীপার সামান্য পার্সোনালিটি ডিজ়অর্ডার ছিল। মানসিক ভাবে অসুস্থ ছিলেন। তাঁকে কেউ মারধর করেনি। নিজেই নিজের শরীরে আঘাত করেছেন।’’