অবতক খবর,৫ অক্টোবরঃ সেন্ডেলার বিল গ্রাম পঞ্চায়েতের ইছামতি নদীর বক্ষে আমবেড়িয়া বাঁকড়া ডোবর ১৩ নম্বর মিলিয়ে ৮০০ থেকে ৯০০ ফুট ভাঙ্গন পরিদর্শনে পঞ্চায়েত সদস্যরা।।

উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাটের হিঙ্গলগঞ্জের স্যান্ডেলার বিল গ্রাম পঞ্চায়েতের আমবেড়িয়া বাঁকড়া ডোবর ও 13 নম্বর।এখানে ইছামতি,কালিন্দ,রায়মঙ্গল তিনটে নদীর মিলিত মুখ।এইখানে নদীর বাঁধের অবস্থা খুবই খারাপ,বড় বড় চাই ভেঙে পড়ছে নদীতে ধস নেমে পড়ছে।তার উপরে দীর্ঘদিন ধরে বৃষ্টিতে মাটি নরম হয়ে গেছে আর নদীর যা জলের স্রোত যেকোনো মুহূর্তে জল ঢুকে এলাকা প্লাবিত করে দিতে পারে।তাই আতঙ্কে আছে এলাকার মানুষজন চিন্তাই সভার রাতের ঘুম উড়ে গেছে এই ভরা কোটালে যদি বাঁধ ভেঙে যায় সবাই সমস্যায় পড়বে।এই নদীর বাঁধের সমস্যা দীর্ঘদিনের সমস্যা,আয়লা থেকে শুরু করে আমফান,ইয়াস,বুলবুল,সমস্ত প্রাকৃতিক বিপর্যয় কেটে গেছে,এবার সমাগত তেজ।যখনই প্রাকৃতিক বিপর্যয় গুলো আসে তখনই একটুখানি তোড়জোড় শুরু করে সংশ্লিষ্ট নদীর বাঁধের ডিপার্টমেন্ট।কিন্তু প্রকৃতপক্ষে কাজ কিছুই হয় নাএমনটা জানাচ্ছেন এলাকার সাধারণ মানুষজন।এখানে মাত্র ৮০টা খাঁচা বরাদ্দ করাঠঠ হয়েছে কিন্তু এই সামান্য কিছু খাঁচা দিয়ে কি হবেসাধারণ মানুষের আরো অভিযোগ থাকে যে ঠিক সময় মত মাটি দিয়ে আবার করে নদীর বাঁধ মেরামত করা হোক।আজ নদীর বাঁধের এই অবস্থা পরিদর্শনে আসেন স্যান্ডেলের গ্রাম পঞ্চায়েতের জনপ্রতিনিধিগণ।এই বিষয়ে প্রধান বিশ্বাসকে সাংবাদিকরা জিজ্ঞাসা করলে তিনি জানান বিষয়টি উদ্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে,এক সপ্তাহের মধ্যে ভাঙতে ভাঙতে রাস্তার গায়ে এসে গেছে রাস্তা ও ফাটল ধরেছে।সেন্ট্রাল গভারমেন্ট একশ দিনের কাজের টাকা দিচ্ছেনা দিলে করা যেত।তাই তিনি জানাচ্ছেন এটা কেন্দ্রের বঞ্চনার শিকার বাংলার মানুষ।