অবতক খবর,৩১ জুলাইঃ বিদ্যালয়ে মাইনের চেয়ে নার্সিংহোমে ঢের বেশি রোজগার, তাই অনিয়মিত বিদ্যালয়ে আসেন বলে অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে স্থানীয়দের।
আজ আপনাদের এমন এক স্কুলের হদিস দেব যেখানে স্কুলের পরীক্ষা নেওয়া হলেও রেজাল্ট দেওয়া হয় না বলে এমনই অভিযোগ করলেন সেই স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের অভিভাবকরা। তারা বলেন ছাত্র ছাত্রীরা স্কুলে আসলেও তাদের সামনে ডেইলি attendence এর খাতায় নাম ডাকা হয় না।
এই বিষয়গুলি দেখভাল দায়িত্ব যার তিনি নিয়মিত স্কুল এই আসেন না। সময়মতো স্কুলেই আসেন না প্রধান শিক্ষক। করোনা পরিস্থিতির পর স্কুল ছুট পড়ুয়াদের স্কুলে ফেরাতে নানান ব্যবস্থা নিয়েছে রাজ্য সরকারের প্রাথমিক স্কুল শিক্ষা দপ্তর। তাহলে কি এই বিদ্যালয়ের মত সংবাদ শিরোনামে আশা গুটিকয়েক বিদ্যালয় শিক্ষকে স্কুলে ফেরানোর ব্যবস্থা নিতে হবে সরকারকে?
। সপ্তাহের বেশিরভাগ দিনই স্কুলে আসেন না প্রধান শিক্ষক। যেদিন আসেন সেদিনও দেরি করে আসেন এবং মাত্র কয়েক ঘন্টার জন্য আসেন স্কুলে। টিফিন পিরিয়ডের পর নাকি তাকে দেখাই যায় না কোনদিন । স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের থেকে শুরু করে অভিভাবকদের এমনটাই দাবি।
এই আজব নিয়মবহির্ভূত ও চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে নদীয়ার কামগাছির দেবীপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে।ছাত্র-ছাত্রীদের অভিভাবকদের অভিযোগ স্কুলের মিড ডে মিলের খাওয়া-দাওয়াও অত্যন্ত নিম্নমানের। যা খেতে একেবারেই অনিহা ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে। আর প্রস্রাবাগার এবং শৌচালয়ের কথা ছেড়েই দিন অত্যন্ত জঘন্য নোংরা অবস্থায় পড়ে থাকে এগুলি, যা প্রায় অব্যবহারযোগ্য। এরকম ভুরি ভুরি অভিযোগ ছাত্রছাত্রী ও তাদের অভিভাবকদের। কিন্তু এই আজব স্কুলের গজব প্রধান শিক্ষকের বক্তব্য শুনলে বুঝতে পারবেন প্রাথমিক শিক্ষার হাল কি? চলুন শুনে নেওয়া যাক অভিভাবক দের কি কি অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে এবং প্রধান শিক্ষক সেই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে কি সাফাই দিলেন