আজ ২৬ নভেম্বর।সারা ভারত বন্ধ।শ্রমিক কৃষক সাধারণ মানুষের রাষ্ট্রের জনবিরোধী নীতির বিরুদ্ধে ঘোষিত লড়াই। পাঞ্জাব ইতিমধ্যে পথ দেখিয়েছে।
হল্লাবোল
তমাল সাহা
পঞ্জাব কিষাণ বলছে হল্লাবোল!
গর্জন তোল!
২৪ শে সেপ্টেম্বর থেকে ২২ নভেম্বর’২০– বলো তো কতদিন? ২৯ দিন।
কৃষকেরা অবস্থান করলো রেললাইনের উপর বসে সারারাত সারাদিন।
একেই বলে সাচ্চা লড়াই।
২৩৫২ টি প্যাসেঞ্জার ট্রেন বাতিল। মালগাড়ি বাতিল ৩৮৫০টি।
রেলের ক্ষতি হলো ২২০০ কোটি টাকা। পাঞ্জাবের ব্যবসায় ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি।
১৩৫০০ কন্টেইনার আটকে রইল লুধিয়ানার বন্দর আন্ধেরিতে।
কৃষক ক্ষ্যাপানো মানে দেশের গতি রুদ্ধ। কৃষক ক্ষ্যাপানো মানে দেশের উৎপাদন বন্ধ।
কিষাণেরা লড়ছে।
কৃষি আইন বিলোপ করো ধ্বনি উঠছে– লড়াই লড়াই লড়াই চাই।
জঙ্গী কৃষক, জেদি কৃষক ভয় নাই।
জ্যায়সা কা ত্যায়সা
লড়াই হো তো এইসা।
পাঞ্জাব কে কিষান
বাজাও, বাজাও অউর
জোরসে বাজাও বিষাণ।
জঙ্গী বনো, জোরসে বলো
এ দেশ হামারা!
তুফান তোলো,
হিম্মত সে বোলো–
মেরা মাঙ্গ পুরা করো
নহি তো গদি ছোড়ো।
এহি দেশ! মেরা দেশ!
এহি গাঁও! মেরা গাঁও!
হল্লা বোল!
কামগার বাঁচাও! কিষান বাঁচাও!