অবতক খবর,৭ জানুয়ারিঃ শনিবার সকালে নিউটাউন ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমনে আসেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি তথা সাংসদ দিলীপ ঘোষ।

শহীদ দিবস নিয়ে তরজাঃ

যারা শহীদ হল তাদের কথা ভুলে গিয়ে সবাই নিজেদের কথা ভাবছে। শহীদ তো সারা বাংলায় আগে হয়েছে। এখনও হচ্ছে। কোনো একটা দিবস রাজনীতির ইস্যু হয়ে যায়। এটা আগেও হত এখনও হয়।

বিজেপিকে সাপোর্ট করে সিপিএম, যে সিপিএম নন্দীগ্রামে মানুষ মেরেছিল,মন্তব্য কুনালের-

বিজেপির কারুর সাপোর্ট লাগে না। সামাজিক সাপোর্টে বিজেপি এগোয়। ওনারা এতদূর এগোলেন কার সাপোর্ট নিয়ে? যাদের সাপোর্ট নিয়ে এলেন, তাদেরই খুন হতে হচ্ছে। পার্টির লোক পার্টির নেতার বিরুদ্ধে আবাস যোজনায় নাম কেটে দেওয়ার অভিযোগ তুলছে। হুমকি দিচ্ছে। নিজেদের মধ্যে গুলি চালাচ্ছে। এটা তৃণমূল কালচার। বিজেপি সারা দেশে আছে। বিজেপিকে সবাই চেনে জানে।

বাড়িতে বাড়িতে দিদির দূত-

দিল্লীর দূত এখন তৃণমূল নেতাদের বাড়িতে বাড়িতে পৌছে যাচ্ছে। সেই ভয়ে তৃণমূল কাঁপছে। রাজ্যবাসী শীতে কাঁপছে। তৃণমূল সিবিআইয়ের ভয়ে কাঁপছে। ওরা যে দিদির সুরক্ষা কবচ আনছে, ওটা ওদের নেতাদের লাগবে।

লটারি থেকে সমবায়, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বেনিফিসিয়ারি অনুব্রত-

তৃণমূল আমলে সমস্ত ফার্স্ট প্রাইজ তাদের নেতারা পেয়েছে। সমবায় ব্যাঙ্ক গুলো আমরা নোট বন্দির সময় থেকেই দেখে আসছি, কোটি কোটি টাকা কিভাবে নেতাদের সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে। পার্টির নেতারাই এই ব্যাঙ্কের ডাইরেক্টর। সমবায় ব্যঙ্ক মানুষের যা না উপকার করেছে, তার থেকে নেতাদের বেশি উপকার করেছে। ১৭৭টা ভুয়ো একাউন্ট পাওয়া গেছে। এরাজ্যে সবটাই ভুয়ো ভাবে চলছে। অনুব্রতর পিছনে সিবিআই লেগেছে বলে সব জানা যাচ্ছে। এরকম বহু নেতা আছে, নিচ থেকে উপরে, তদন্ত হলে সবার নাম বেরোবে। হয়তো টাকার অঙ্ক কম বেশি হবে। ওরা সর্বজনীন দুর্নীতি করে দুর্নীতিকে সর্বত্র ছড়িয়ে দিয়েছে।

রামচন্দ্র পান্ডাকে শুভেন্দূর বিরুদ্ধে অশ্লীল কথা বলার চাপ পুলিশের-

ইদানীং সিবিআই আসার পরে হঠাৎ সিআইডি এক্টিভ হয়েছে। রামচন্দ্র কে ডাকা হয়েছে এক কেসে। জিজ্ঞাসা করা হয়েছে অন্য কেস নিয়ে। বলতে বলা হচ্ছে অন্য কথা। এরকম বহু তথ্য এসেছে। অনেকে ভয়ে বলছে না। মূল উদ্দেশ্য কাউকে ফাঁসানো।

বেসুরো উত্তর হাওড়ার বিধায়ক গৌতম চৌধুরী-

বহু লোক আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করছে। ওই দলে আর ভদ্রলোকেরা থাকতে চাইছে না। যোগদান তো চলছে। আমাদের থেকে জোর করে নিয়ে যাওয়া কিছু লোক আবার ফিরছে। লোকে দেখতে চাইছে পরিস্থিতি কোন দিকে যায়।

মুখ্যমন্ত্রীর গঙ্গাসাগরের পেন্টিং-

আমি ছবি টবি বুঝি না। মনে হয় যারা আঁকেন তারাও খুব একটা বোঝেন না।কালি ছিটিয়ে দিলে দুরন্তর ছবি হয়ে যায়! এরকম ছবি উচ্চ স্তরের ছবি। আমরা সাধারণ মানুষ, এই ছবি দেখে বুঝিনা।