অবতক খবর: কালনার কাকুরিয়া পঞ্চায়েতে সিপিএমের প্রার্থী হিসেবে গ্রামসভার আসনে জিতেই তৃণমূলের যোগদান। সহজপুরের ১৬৯ সংসদ থেকে জেতা সিপিএম প্রার্থী গীতা হাঁসদা ২৩ ভোটে জয় লাভ করেন। ফলে পঞ্চায়েতের মোট ১৮ টি আসনের মধ্যে তৃণমূল ১৭ টি আসনেই জয়লাভ করেছিল, একটি আসনে কেবলমাত্র সিপিএম জেতে। কিন্তু গণনাকেন্দ্র থেকে বেরিয়ে আসার পরই তিনি তৃণমূলের যোগদান করেন। এই প্রসঙ্গে জয়ী প্রার্থী বলেন, “আগে আমি তৃণমূলটাই করতাম। কিছু রাগের কারণে সিপিএমে যোগদান করেছিলাম।”
অন্যদিকে,বলরামপুর ব্লকের ঘাটবেড়া-কেরোয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের আট নম্বর আসনের জয়ী তৃণমূল প্রার্থী তনুজা কুমার। ১৮০ ভোটে জয়লাভ করলেন প্রাক্তন মাও এরিয়া কমান্ডার আনন্দ কুমার ওরফে নন্দ’র স্ত্রী। খাদিকুলে ৮২ ভোটে জয়ী হলেন বিজেপির পুষ্পলতা সাউ। দুই বারের প্রাক্তন প্রধান শান্তিলতা দাস ৫২ ভোটে পরাজিত। শান্তিলতা দাসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে অনাস্থা আনে নির্দল ও তৃণমূল। পরে নির্দলের প্রধান হয়। এবার এই পঞ্চায়েত বিজেপি দখল করল।
রাজনৈতিক ময়দানে এই প্রথম উড়ল হলুদ আবির। পুরুলিয়ার আড়শা ব্লকে সিরকাবাদ গ্রাম পঞ্চায়েতের আহাড়রাতে জয়ী দুই কুড়মি সমর্থিত নির্দল প্রার্থী। সবে মিলিয়ে এই গ্রাম পঞ্চায়েতে মোট সাতজন কুড়মি সমর্থিত নির্দল প্রার্থী জয়লাভ করেছেন। আহাররাতে কুড়মি সমর্থিত দুই নির্দল প্রার্থীর নাম ঝরনা মাহাতো ও সহদেব বাউরি। এদিকে পূর্ব মেদিনীপুরের খাদিকুলে জয়ী হল বিজেপি।
জামালপুরে ব্যালট চুরির চেষ্টার অভিযোগে আটক এক মহিলা। গণনা চলাকালীন এক মহিলা দু’বান্ডিল ব্যালট ছিনতাই করে দৌঁড়ে পালানোর চেষ্টা করে। সঙ্গে সঙ্গে কেন্দ্রীয় বাহিনী তাঁকে ধরে ফেলে। তল্লাশি চালিয়ে ব্যালট পেপার উদ্ধার করা হয়েছে। জামালপুর থানার পুলিশ তাঁকে আটক করে। মহিলার নাম রুকসোনা মল্লিক। তিনি তৃণমূলের এজেন্ট বলেই খবর।