অবতক খবর,১২ জুলাইঃ সর্বভারতীয় সত্যাগ্রহ প্রতিবাদ আজ বহরমপুর অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ বিল্ডিং এর সামনে এই প্রতিবাদে সামিল হলেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরী। তিনি বলেন রাহুল গান্ধী ২০১৯ সালে কর্ণাটক এক নির্বাচন প্রচারে তিনি বলেছেন হাজার হাজার টাকা যারা চুরি করছে এদের মধ্যে মোদির নাম আসছে কেন।
এই ঘটনা প্রচার হওয়ার পর থেকে রাহুল গান্ধীর এমপি পদ খোয়াতে হয়,।শুধু তাই নয়, তাঁকে দিল্লির থেকে যে সংসদের আবাসন সেটিও তাকে ছেড়ে দিতে হয়। অধীর বলেন,দিল্লির বিজেপি আর রাজ্যে তৃণমূল তারা উভয় চাইছে কংগ্রেস মুক্ত করতে। যে কারণে পঞ্চায়েত শুরু থেকে তৃণমূলের সন্ত্রাস আস্তে আস্তে বাড়তে থেকেছে তার সঙ্গে ছাদ দিয়েছে দিদির পুলিশ।
অধীর বলেন, এই পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময় কংগ্রেস প্রার্থীরা জয়লাভ করার পর বিডিও তাদেরকে সার্টিফিকেট দিতে ভোর লাগিয়ে দিচ্ছেন অথচ বিজেপি জয় লাভ করলে তাদেরকে সঙ্গে সঙ্গে সার্টিফিকেট দিয়ে দিচ্ছেন। অধীর বলেন এখানে দিদি এবং দিদি র যারা আধিকারিক আছেন তাদের মধ্যে বেশির ভাগই চান না যে তৃণমূল বিজেপি ছাড়া অন্য কোন দল জয়লাভ করে।যার ফলে কংগ্রেস এবং বাম দলের কর্মীদের উপর দিদির এবং দিদির পুলিশের হামলা বর্তমান। আজ প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরী এই কারণে অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ বিল্ডিং এর সামনে সত্যাগ্রহে বসেছেন।