অবতক খবর,২২ এপ্রিল:জাতীয় নেতা নৈতিকতার ফুলজুরি মুখ দিয়ে ফোটে, উত্তর কলকাতার তৃণমূলের প্রার্থী সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় ১০০দিনের কাজের লোকদের নিয়ে প্রচার চালাচ্ছে। নির্বাচনী বিধি ভঙ্গের শামিল, তাদের কাজের টাইমে করা হচ্ছে, এটা সম্পূর্ণ অলৌকিক অবিলম্বে ইলেকশন কমিশনকে আমরা জানিয়ে দিয়েছি।
১৯ নম্বর ওয়ার্ডে যখন তিনি প্রচার চালক ছিলেন তার কাছে অভিযোগ আছে একজন জাতীয় ফুটবলার যিনি আন্ডার সেভেন্টিন খেলেছেন তাকে ফেলে বুকে পেটে লাথি মারা হয়েছে। তার মা ও বাবা দুরারোগ্য ব্যাধিতে হচ্ছে। এই ব্যাপারে নিকটবর্তী থানায় এফআর করা হয়েছে।
ইলেকশন কমিশন কে আরো কঠোর হতে হবে যেভাবে প্রতিনিয়ত শাসক পার্টির দ্বারা আক্রান্ত হচ্ছে শুধু সেন্ট্রাল পোস্ট পাঠালে হবে না তাদের সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারে যাতে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা থাকে নির্বাচনের আগেও পরে
যারা পরীক্ষা দিয়েছিল কিন্তু যোগ্য নয় ওয়েমার সিট বদলে দিয়ে চাকরি পেল ২৫৭৫৩ জন, প্রশ্ন হচ্ছে যারা ঘুষ নিয়েছিল তাদের তো কি হবে তাদের তো,সিবিআই তদন্ত হবে, যারা ঘুষ দিয়ে চাকরি করেছে তারা তো এখন টাকা চাইবে জোটবদ্ধ হবে যারা নিয়েছে তাদের কাছে টাকা চাইবে।
আমি এর আগে অনেকগুলো সরকার দেখেছি এই জিনিস কখন হয়নি, এইরকম জিনিস বাংলায় কখনো দেখিনি ও শুনিনি। এই ঘটনার পর তারা কোন মুখে ভোট চাইতে যাবে সাধারণ মানুষের কাছে, মুখপাত্ররা এই ঘটনার প্রতিক্রিয়া দেবে।
বিচারপতিদের এখন থেকে উঠতে হবে যাতে তৃণমূল বিলম্বনা না পারে বিচার প্রক্রিয়া সেই দিকে অবগত করতে হবে। এমন কোন রায় দান করা যাবে না যাতে করে তাদের ভোটব্যাংকে প্রভাব পড়তে পারে। এসব কথার কোন উত্তর হয় না ।
কুণাল এর বক্তব্যের প্রেক্ষিতে
এই মুখ্যমন্ত্রী সম্পূর্ণ দায়িত্ব ছিল কে মন্ত্রিত্ব হবে কে মন্ত্রিত্ব থেকে সরানো হবে কে কে বেশি আলোকিত করবে কুনালের আরো বেশি ভাবা উচিত এই দলের কোন নিয়ন্ত্রণ ছিল।