অবতক খবর,২৭ জুন: পশ্চিম বর্ধমান জেলার দুর্গাপুর অবসরপ্রাপ্ত ইসিএল (ECL) কর্মীর মৃতদেহ উদ্ধার তারই নির্মিয়মান বাড়ির ছাদ থেকে। বুধবার রাতে পশ্চিম বর্ধমান জেলার দুর্গাপুর- ফরিদপুর ব্লকের কালিপুরে ঘটনাটি ঘটে। তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। মৃতের নাম পূর্ণচন্দ্র ঘোষ (৬২)।

তাঁকে গুলি করে খুন করা হয়েছে অনুমান পরিবারের। মাথার পিছনে গভীর ক্ষত রয়েছে। দেহ ময়নাতদন্তের জন্য দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

জানা গিয়েছে, তিনি সপরিবারে থাকতেন ঝাঁঝড়া কোলিয়ারি আবাসনে। কালিপুর গ্রামে জায়গা কিনে বাড়ি নির্মাণের কাজ শুরু করেছিলেন। প্রতিদিন তিনি সেখানে আসতেন। কাজের দেখভাল করতেন। গাঁথনিতে জল দিতেন। বুধবার সন্ধ্যেয় পূর্ণচন্দ্র নির্মিয়মান বাড়ির ছাদে জল দিতে উঠেছিলেন বলে মনে করা হচ্ছে। তখনই ঘটনাটি ঘটে।

মৃতের ছেলে জানান, বাড়ি ফিরতে দেরি হচ্ছে দেখে
বাবাকে ফোন করেন। ফোন বন্ধ ছিল। এরপর তিনি
পরিজদনদের নিয়ে চলে আসেন কালিপুরের
নির্মিয়মান বাড়িতে। ছাদে উঠে বাবাকে অচৈতন্য
অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন। মাথার পিছনে গভীর
ক্ষত ছিল। দ্রুত তাঁকে ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসক তাঁকে মৃত
বলে ঘোষণা করেন। মৃতের সোনার হার, আংটি,
মানিব্যাগ, মোবাইল পাওয়া যায়নি। মাথার পিছনের
ক্ষত দেখে পরিবারের প্রাথমিক অনুমান, তাঁকে গুলি
করা হয়েছে।

বাবাকে ফোন করেন। ফোন বন্ধ ছিল। এরপর তিনি পরিজদনদের নিয়ে চলে আসেন কালিপুরের নির্মিয়মান বাড়িতে। ছাদে উঠে বাবাকে অচৈতন্য অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন। মাথার পিছনে গভীর ক্ষত ছিল। দ্রুত তাঁকে ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসক তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

মৃতের সোনার হার, আংটি, মানিব্যাগ, মোবাইল পাওয়া যায়নি। মাথার পিছনের ক্ষত দেখে পরিবারের প্রাথমিক অনুমান, তাঁকে গুলি করা হয়েছে।
ঘটনার খবর পেয়ে পৌঁছায় ফরিদপুর (লাউদোহা) থানার পুলিশ। কী কারণে এই ঘটনা জানতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

বুধবার সন্ধ্যেয় নির্মিয়মান বাড়ির সামনের মাঠে বসে থাকা কয়েকজন পটকা ফাটার মতো একটা আওয়াজ পেয়েছিলেন বলে পুলিশকে জানিয়েছেন। সেই আওয়াজ গুলির কিনা তা কেউ বুঝতে পারেননি।