অবতক খবর , সুজিত , হুগলি :-   শেওড়াফুলি যৌনপল্লীর মুখার্জীপাড়া এলাকার জলাশয় থেকে শনিবার সন্ধ্যায় উদ্ধার টুকরো দেহাংশ। উদ্ধার করে শ্রীরামপুর থানার পুলিশ।শনিবার সকালে শেওড়াফুলি থেকে বিষ্ণু মাল খুনে আরও এক দুষ্কৃতিকে গ্রেফতার করে পুলিশ,এখন অধরা মূল অভিযুক্ত বিশাল।ধৃতের নাম মান্তু ঘোষ।ধৃতকে জেরা করে জানা যায় যে বিষ্ণুকে একটি বাড়িতে খুন করা হয়। ! পুলিশ সূত্রে খবর,গত ১০ অক্টোবর বিষ্ণু মালকে চুঁচুড়া থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে চাঁপদানীর একটি বাড়িতে খুন করে বিশাল ও তার সঙ্গীরা।খুনের পর দেহ কেটে টুকরো করে ব্যাগে ভরে দেহাংশ ফেলে দেয়।

গত ২৬ অক্টোবর বিশালের দুই সঙ্গী রাজকুমার প্রামানিক ও কৃষ্ণ মন্ডলকে গ্রেফতার করে পুলিশ।ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে বৈদ্যবাটি খালের পাশ থেকে বিষ্ণুর হাত পা উদ্ধার করে পুলিশ।পরদিন আরও দুই অভিযুক্ত রতন ব্যাপারী ও বিনোদ দাসকে গ্রেফতার করে চন্দননগর কমিশনারেটের গোয়েন্দারা।তাদের জেরা করে মান্তুর খোঁজ পায়।ঘটনার পরদিন মান্তু বিমানে করে হিমাচলে পালিয়ে যায়।গতকাল এলাকায় ফেরে।শনিবার তাকে শেওড়াফুলি থেকে গ্রেফতার করে গোয়েন্দরা।ধৃত মান্তুকে জিজ্ঞাসাবাদ করে বিষ্ণুর দেহের বাকি অংশের খোঁজ করছে পুলিশ।ত্রিকোন প্রেমের জেরে নৃশংস খুনের ঘটনায় মূল অভিযুক্ত কুখ্যাত দুষ্কৃতি বিশাল দাস এখনো ফেরার।