অবতক খবর,৪ ডিসেম্বর: অবতক খবর,৪ ডিসেম্বর: কাঁচরাপাড়ায় এখন মাৎস্যন্যায় চলছে। নগর প্রশাসন বলে কিছু আছে কিনা কে জানে! থানা প্রশাসন বলে কিছু আছে কিনা কে জানে! চেয়ারম্যান এবং আইসি শব্দ দুটি মারাত্মক দুটি শব্দ। আইসি মানে আই সি,আমি দেখি কিন্তু কিছু করিনা,এর অর্থ এমন কিনা আমরা জানিনা।
কাঁচরাপাড়া অঞ্চলে এখন অসামাজিক, অপসংস্কৃতির জায়গা হয়ে উঠেছে। কাঁচরাপাড়া স্টেশন অঞ্চলে রীতিমতো সাট্টা লোটোর দোকান বসে গেছে শহর চলে যাচ্ছে অপসংস্কৃতির আগ্রাসনে। এই শহরের পরিচালক কে? কিছুই বোঝা যায় না। কাঁচরাপাড়া শহর জুড়ে সাট্টা- লোটোর বাজার। খরিদ্দারেরও রমরমা। যেহেতু এর পেছনে রয়েছে রাজনৈতিক মদত। ফলে শড়র জুড়ে চলছে ফিসফাস আলোচনা। অনেকে বলছেন, কাঁচরাপাড়ায় অনেক ধরনের শপিং মলে চেয়ে গেছে। এটাই শুধু বাকি ছিল। এবার কাঁচরাপাড়ায় সাট্টা-লোটোর শপিং মলে চালু হয়ে গেল।
অন্য দিকে বিকেলের দিকে অফিসার্স কলোনীতে টহলদারি চলে, পুলিশের টহলদারি। এও এক কামাইবাজির টহলদারি। সেখানে ছেলেমেয়েরা একসঙ্গে বসে থাকলে অভিযোগ, পুলিশ তাদের ধরছে। তাদের কাছ থেকে টাকা পয়সা আদায় করে নিচ্ছে। এমন একটি অভিযোগ তুলেছেন এক মহিলা কাউন্সিলর। তিনি তার স্বামীর সঙ্গে বৈকালিক ভ্রমণে গিয়ে এইসব দৃশ্য নিয়মিত দেখতে পান বলে জানিয়েছেন। সেই আলোচনার সময় উপস্থিত ছিলেন পৌর প্রধান সুদামা রায়,উপ পৌরপ্রধান মাখন সিনহা। এমনকি কয়েকজন তৃণমূল কর্মী। এই হচ্ছে বর্তমান কাঁচরাপাড়ার অবস্থা।
যে যেভাবে পারো করে যাও কামাই।কামাই চলছে, চলবে।এক তৃণমূল বরিষ্ঠ নেতা বলেন,৩৪ বছরে সিপিএম যে কামাই না করেছে ৮ বছরে আমাদের ছেলেরা সেই কামাই ছাড়িয়ে গিয়েছে।