অবতক খবর,৯ আগস্ট: ড্রাগন আগমন :বাংলাদেশের পালাবদলের পরেই বঙ্গোপসাগরের অদূরে তিন নজরদার জাহাজ চীনে !তবে কি আড়ালে রাখছে নজর:বাংলাদেশের উপর ?কিন্তু কেনও ?তবে কি জঞ্জাট কাটিয়ে উঠে আবারও নতুন বিপর্যয়ের
মুখে পড়তে চলেছে বাংলাদেশ? জানবো বিস্তারিত !
ড্রাগন আগমন ওপার বাংলায় ,দুর্যোগ কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই আবারও বিপর্যয়ের
মুখে বাংলাদেশ তিন নজরদার জাহাজ চীনে জল্পনা উঠছে তুঙ্গে !কয়েক মাস ধরেই তাদের উপস্থিতি চিহ্নিত হচ্ছিল ভারত মহাসাগরের ইতিউতি। কিন্তু বাংলাদেশে ক্ষমতার পালাবদলের পর হঠাৎই ভারতীয় উপকূলের কাছাকাছি চলে এসেছে চিনের তিনটি চরজাহাজ। আন্তর্জাতিক জলসীমায় থাকা ওই তিনটি জাহাজের পরবর্তী গন্তব্য বঙ্গোপসাগর কি না, তা নিয়ে ইতিমধ্যেই জল্পনা তৈরি হয়েছে।
উপগ্রহচিত্রে ইতিমধ্যেই চিনা জাহাজের অবস্থান চিহ্নিত হয়েছে। প্রাথমিক ভাবে অনুমান, ভারতের পরমাণু এবং ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির উপর নজরদারি করতেই বার বার উপকূলের কাছে আসছে চিনা যুদ্ধজাহাজগুলি। ভারতের কাছে যে বিষয়টি আরও উদ্বেগের, তা হল, অদূর ভবিষ্যতে শ্রীলঙ্কা বা মলদ্বীপের মতো চিনা নজরদারি জাহাজের ‘ঘাঁটি’ হতে পারে বাংলাদেশের কোনও বন্দর বা পোতাশ্রয়। কারণ, সে দেশের বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের একাংশের সঙ্গে চিনের ‘ঘনিষ্ঠতা’ রয়েছে।
গত কয়েক বছরে চিনা নজরদার জাহাজ ‘ইউয়ান ওয়াং ৫’, ‘হাই ইয়াং ২৪ হাও’ এবং ‘শি ইয়ান ৬’ ভারতের প্রতিবেশী দুই দ্বীপরাষ্ট্র, শ্রীলঙ্কার হাম্বানটোটা এবং মলদ্বীপের মালে বন্দরে সাময়িক ঘাঁটি গেড়েছিল। যা নিয়ে ওই দুই দেশের সঙ্গে কূটনৈতিক টানাপড়েন হয়েছে। কিন্তু হাসিনা সরকারের জমানায় চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দরে সামরিক কার্যকলাপের সুযোগ পায়নি শি জিনপিং সরকার। চিনের দক্ষিণ-পশ্চিমে একটি বিরাট অঞ্চলের নিকটতম সমুদ্রবন্দর হল চট্টগ্রাম, তাই কুনমিং থেকে চট্টগ্রাম বন্দর পর্যন্ত মহাসড়ক নির্মাণে ‘আগ্রহ’ রয়েছে বেজিংয়ের। হাসিনার সময়ে যা সম্ভব হয়নি।