অবতক খবর, কুলপি:- এবার প্রথম দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা পরিষদ জেলা পরিষদ কোটায় তাদের নিজের নিজের এলাকায় উন্নয়ন করতে পারবেন l এমনটাই আভাস মিলেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা পরিষদ থেকে l মঙ্গলবার বিকেলে কুল্পি ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অহিদুজ্জামান বৈদ্য তথা জেলা পরিষদ সদস্য বাড়িতে বৈঠক করেন জেলা পরিষদেরসহকারী সভাধিপতি পূর্ণিমা হাজারী নস্কর, জেলা পরিষদ সদস্য নিরঞ্জন মাঝি l এরা প্রত্যেকেই এলাকা উন্নয়ন তহবিলের ৪৫লক্ষ টাকা কাজ করতে পারবেন l সেই কাজে বিধায়ক কোনভাবে বাধা দিতে পারবে না l পারবেনা কাজের ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করতে l
দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা পরিষদ সদস্য তথা কুল্পি ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি অহিদুজ্জামান বৈদ্য ,ঐ সমস্ত কাজের তালিকা তার নিজের স্বাক্ষর করে জেলা পরিষদে পাঠাবেন l ইতিপূর্বে জেলা পরিষদ সদস্যদের কোনো কোটা ছিল না l মঙ্গলবার রাতে এ খবর জানান বিক্ষুব্ধ তৃণমূল নেতা তথা রামনগর গাজীপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান প্রদ্যুৎ মন্ডল l রামনগর গাজীপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান প্রদ্যুৎ মন্ডল দাবি করেন ইতিপূর্বে বিধায়ক সমস্ত কাজের ক্ষেত্রে হস্তক্ষেপ করতো এবার থেকে সেই হস্তক্ষেপ বন্ধ করলো দক্ষিণ ২৪পরগনা জেলা প্রশাসন l জেলার অন্যান্য বিধায়করা কাজের ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করতো না l একমাত্র কুলপি ছিল ব্যতিক্রমী l যদিও সমস্ত অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন কুলপি বিধায়ক যোগ রঞ্জন হালদার l কুলপি বিধায়ক যোগ রঞ্জন হালদার জানিয়েছেন তিনি কাজের ক্ষেত্রে কোনভাবেই উন্নয়নে বাধা দেন না l যারা এসব অপপ্রচার করছে তারা নিজেরাই কাজ করতে চান না l ভোট যত এগিয়ে আসছে, ততোই গোষ্ঠী কোন্দল এর মাত্রা বাড়ছে l ভোট যত এগিয়ে আসছে বিক্ষুব্ধ তৃণমূল নেতারা মাঠে ময়দানে নেমে পড়বেন বলেরাজনৈতিক ওয়াকিবহাল মহল মনে করছে l কুলপি বিধানসভার বিধায়ক এবারও প্রার্থী হবেন , এটাও নিশ্চিত ভাবে জেনে গেছে বিক্ষুব্ধ তৃণমূল নেতারা l