অবতক খবর,৩০ নভেম্বর,নববারাকপুর: বাংলা ভাষায় বিঞ্জান চর্চা নিয়ে লেখায় যে সব বিঞ্জান মনীষী অবদান রেখে গেছেন তাদের মধ্যে অন্যতম আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসু। পরাধীন ভারতে আধুনিক বিঞ্জান চিন্তনের অন্যতম দিশারী ছিলেন জগদীশ চন্দ্র বসু।বৃহস্পতিবার সকালে নববারাকপুর পুরসভার উদ্যোগে আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসুর ১৬৫ তম জন্মদিবসে শ্রদ্ধাঞ্জলি ঞ্জাপন করা হল পুরসভার ৫নং ওয়ার্ডের বড় বটতলায় জগদীশ বসু উদ্যানে।
জগদীশ চন্দ্র বসুর মর্মর মূর্তিতে মালা ও ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান নববারাকপুর পুরসভার পুরপ্রধান প্রবীর সাহা, স্হানীয় পুর প্রতিনিধি নির্মিকা বাগচী,কৃষ্ণা বোস, অধ্যাপক স্বপন কুমার সিনহা,ওয়ার্ড কমিটির পক্ষে দেবব্রত সিনহা, গুরদাস ব্যানার্জি, শম্ভু নাথ মন্ডল, পুরসভার হেডক্লার্ক সজল নন্দী মজুমদার, পুর আধিকারিক প্রশান্ত চট্টোপাধ্যায়, সহ ওয়ার্ডের বিশিষ্ট জনেরা।পুরপ্রধান প্রবীর সাহা বলেন পুরসভার উদ্যোগে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে তার দেখানো পথে শহরে ঋষি মনীষিদের জন্মদিন পালন করা হচ্ছে।
তারই পদক্ষেপ হিসেবে আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসুর জন্মদিন পালন করা হল। তাকে শ্রদ্ধা জানাতে পেরে নিজেরা গৌরবান্বিত হলাম। তার ভাবধারা চিন্তাধারা বিঞ্জান কে অনেকটা এগিয়ে নিয়ে গেছে।ভারতবর্ষের ঋষি মনীষিরা যে পথ দেখিয়েছেন সেই পথ অনুসরন করলে বর্তমান অসহিষ্ণুতা বাতাবরণ তৈরি হয়েছে তার থেকে কিছুটা মুক্তি লাভ পাব বলে ধারণা। প্রভাতী মনীষিদের শ্রদ্ধা ঞ্জাপন তার জীবনা দর্শন কে এগিয়ে নিয়ে যেতে চেষ্টা করব বলেন পুরপ্রধান। গাছের ও যে প্রাণ আছে তার আবিষ্কার আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসু। তাঁর গড়া বসু বিঞ্জান মন্দিরে আজকের বিশ্বের বিঞ্জান প্রযুক্তি নিয়ে নিয়মিত গবেষণা চলছে।আবিষ্কার করেছেন একটি গাছ একটি প্রাণ।আগামী প্রজন্মের কাছে বার্তা বিশ্ব উষ্ণায়ন রোধে গাছ লাগাতেই হবে।
বিঞ্জানী জগদীশ চন্দ্র বসুর জন্মদিবসে এই বার্তা পুরপ্রধান থেকে পুর প্রতিনিধি সকলের।প্রভাতী শ্রদ্ধাঞ্জলি অনুষ্ঠানে সঞ্চালনার দায়িত্বে ছিলেন পুর আধিকারিক প্রশান্ত চট্টোপাধ্যায় ।