অবতক খবর: ভোটের লাইনে মৃত্যু এক ভোটারের। তেহট্টের ধোড়াদহ ১ গ্রাম পঞ্চায়েতের সিসা গ্রামের হালদারপাড়ার বুথে ঘটনাটি ঘটেছে। মৃতের নাম নবদ্বীপ হালদার (৫৫)। প্রচণ্ড গরমের মধ্যে ভোট দেওয়ার জন্যে লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন নবদ্বীপ। আচমকা অসুস্থ হয়ে পড়েন। আশঙ্কা করা হচ্ছে তিনি হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন।
পুনর্নির্বাচনে জয়নগরের একাধিক বুথ থেকে অবিযগ সামনে আসছে যে, ক্যামেরার নজরদারি না থাকার। জয়নগরের ২ নম্বর ব্লকের ময়দা বটতলা অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৯৪, ৯৬ এবং ৯৭ নম্বর বুথে পুনর্নিবাচন চলছে। অভিযোগ, কোথাও বুথের মধ্যে ক্যামেরা বন্ধ অবস্থায় পড়ে রয়েছে। কোথাও বুথের বাইরে কোনও ক্যামেরাই নেই।
জলপাইগুড়ির ডাবগ্রাম ফুলবাড়ি ব্লকের ১৯/২৬৬ নম্বর বুথ ও ১৮/১২১ নম্বর বুথে সোমবার সকাল থেকে বৃষ্টি মাথায় নিয়ে ভোট দিচ্ছেন ভোটাররা। যদিও দুর্যোগের কারণে ভোট শুরু হতে কিছুটা দেরি হয়। শনিবার কেন্দ্রীয় বাহিনী ছিল না বলে অভিযোগ। তার জন্য ভোটারেরা ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন। পুনর্নির্বাচনে নিরাপত্তায় রয়েছে রাজ্য পুলিশ এবং কেন্দ্রীয় বাহিনী।
ভাঙড়ে আইএসএফের জমায়েতে মৃদু লাঠিচার্জ পুলিশের। অভিযোগ উঠেছে, রাতের অন্ধকারে ভাঙড় ২ ব্লকের ডিসিআরসি সেন্টারের অদূরে ‘রাতপাহারা’ দিচ্ছিলেন আইএসএফ কর্মীরা। তাঁদের দাবি, রাতের অন্ধকারে তৃণমূল ব্যালট বাক্সে কারচুপি করতে পারে, এই আশঙ্কায় তাঁরা পাহারা দিচ্ছিলেন। রাতেই খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় কাশিপুর থানার পুলিশ। তারা মৃদু লাঠিচার্জ করে আইএসএফের জমায়েত উঠিয়ে দেয়। পুলিশের দাবি, আইএসএফ এলাকায় অশান্তির পাকানোর জন্য জড়ো হয়েছিল। সারা রাত এলাকায় পুলিশি টহলদারি চলেছে।
নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে , সোমবার পুনর্নির্বাচনে সকাল ১১টা পর্যন্ত ১৪.৯১ শতাংশ ভোট পড়েছে। এখনও পর্যন্ত কোনও জেলা থেকে বড়সড় অশান্তির খবর আসেনি। তবে দু’একটি জায়গায় ভোটারেরা ভোট দিতে যেতে চাইছেন না। কোনও কোনও বুথে দেরিতে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে।