অবতক খবর,৯ সেপ্টেম্বর: ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের প্রাক্তন সাংসদ অর্জুন সিং বলেন মমতা ব্যানার্জি কিছুদিন আগে প্রকাশ্যে বলেছিলেন আমাদের দলের লোকেরা চুপ করে শুনছে ফোস মারছে। কতগুলো নেতারা মুখে ফোস মারল। আগে নৈহাটিতে অশোক চ্যাটার্জির ছেলে অভিজিৎ চ্যাটার্জি, সনত, পার্থ ভৌমিকের আর এক কাউন্সিলর, খুন কেসে আসামী কতগুলো ওখানে সিভিক ভলেন্টিয়ার এর একজন চাকরি করে গুড্ডু যাদব বলে একজন ওখানে মারধর করেছে ফলে শিল্পী রাঘব চ্যাটার্জিকেও মার খেয়ে পালাতে হয়েছে।

ওখানে পুলিশ তামাশা দেখছে, ওখানে পুলিশ কমিশনার কোথায় বলে প্রশ্ন করেন লোকসভা কেন্দ্রের প্রাক্তন সাংসদ অর্জুন সিং। একদিকে অভিষেক ব্যানার্জি বলছে কোন হামলা করা যাবে না, আরেক দিকে মমতা ব্যানার্জি বলছে ফোস মারতে হবে, পার্থ ভৌমিক বলছে গুন্ডারাজ শেষ করবে, সাংস্কৃতিক লোকেরা মিছিলে বেরোচ্ছে, ঋষি বঙ্কিমচন্দ্রের জায়গায় প্রতিবাদ হবে না, জাস্টিস চাইতে পারবে না, তার জন্য স্টেশন থেকে শুরু করে রামকৃষ্ণ সিনেমা এবং স্টেডিয়ামের মধ্যে ঢুকে ঢুকে লোকগুলোকে পেটানো হচ্ছে।

ওখানে যে মারধর করছে সে বাউন্সারে কাজ করতো, মার্ডার কেসের আসামি, ড্রাগ বিক্রি করে, নৈহাটি পৌরসভার পৌর প্রধান অশোক চ্যাটার্জী সে এবং তার ছেলে, সনত, পার্থ ভৌমিক ঘুরে গেছে তারপর অ্যাকশান শুরু হয়েছে। তিনি আরো বলেন সিভিক ভলেন্টিয়ার, পুলিশ সবাই ছদ্মবেশে দাঁড়িয়ে এইরকম কাজ করেছেন। তিনি বলেন পার্থ ভৌমিককেতো রিজাইন দিয়ে দেয়া উচিত। মমতা ব্যানার্জির রিজাইন দেবে না কমসেকম উনি তো মানুষকে মিথ্যা কথার জবাব দিক মানুষকে। নৈহাটির যেখানে বসবাস করে তার বাড়ির সামনেও অভিক দে নামে একজন ডাক্তারকেও মারধর করেছে। তিনি বলেন কানকাটা সব ক্রিমিনালরা এখন মমতা ব্যানার্জি অ্যাকেট তৈরি হয়েছে।