আজ চলচ্চিত্রকার তরুণ মজুমদারের জন্মদিন।
২০১৩ সালে কল্যাণী বইমেলায় তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছিলাম। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসেছিলেন এবং এসেছিলেন অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়
বুকে নিয়ে গীতাঞ্জলি, শরীর ঢেকে রক্ত পতাকায় কে যায়!
তমাল সাহা
জীবনপুরের পথিক রে ভাই কোন দেশেই সাকিন নাই। তাই কি অজানার নিমন্ত্রণে আজ পলাতক তুমি! কৈশোরের কিশলয়ের উদ্গমে শুনেছি চাওয়া-পাওয়া শব্দটি। বুঝিনি তখন চাইলেই পাওয়া যায় কিনা, সুচিত্রা উত্তম,উত্তম সুচিত্রা,দৌড়চ্ছে তখন বাঙালির চলচ্চিত্র জীবনের আঙিনায়। বুঝি এ দুটি নাম-বিশেষ্যের মধ্যে লুকিয়ে ছিল বাঙালির ভালোবাসার অন্তর্লীন রোমান্স।
পরে বুঝেছি বালিকা বধূতে কিভাবে অদৃশ্য চুম্বন ঘনীভূত হয়ে ওঠে ওষ্ঠে। কে কবে কার কাছে পরিণীতা হয়ে ওঠে, জীবনে গড়ে ওঠে দাদার কীর্তি শ্রীমান পৃথ্বীরাজের অনন্য সৌরভে।
ভালবাসার বাড়ি হয়,চাঁদের বাড়ি হয়। সেখানে কি থাকে কারা থাকে, সেসব অনেক কথা জানালে।জীবন তো আলো খুঁজে পায় সংসার সীমান্তে দাঁড়িয়ে পড়ে মানব জীবন।
তুমি অনায়াসে জীবন দেখাও গ্রামীণ মহাজনী শোষণ।
শেষ পর্যন্ত গণদেবতা চলচ্চিত্র হয়ে সংগ্রামী জীবন স্লোগান হয়ে দাঁড়ায়।
তুমি আছো বাঙালির জীবনমুখী চেতনায়।)
গীতাঞ্জলি বুকে নিয়ে শরীর ঢেকে রক্ত পতাকায় কে যায়!