অবতক খবর :: হুগলী ::   ভাটার সময় গঙ্গার জল সরে যাচ্ছে এক কিলোমিটার দূরে। ফলে ওই গঙ্গার ঘাটে থেকে লোক যাতাযাতের অসুবিধা হচ্ছে। এবং যারা ফেরি পারাপার করতেন,তারা খুব বিপদে পড়ছেন। আর যাঁরা নিয়মিত গঙ্গায় স্নান করেন, বা বাড়িতে পুজোর জন্য গঙ্গার জল ব্যবহার করেন,এবং তারা আর জল পাচ্ছেন না।

নদী সংরক্ষণ জন্য পলি পরিষ্কার না হওয়ায় নদীর গতিপথের পরিবর্তন ঘটছে। ফরাক্কা বাঁধের কারণেও নদীতে জলের সরবরাহ এবং স্রোতের গতি কমে যাওয়ার জন্য নদীতে পলি নিক্ষেপ বেশি হচ্ছে।এই কারণের জন্য নদীতে বর্জ্য নিক্ষেপের ফলেও নদীতলের উচ্চতা বাড়ছে বলে বিশেষজ্ঞদের মত।

নদীতে নেংরা অবোর এবং পুরসভা গুলোর সমস্ত বর্জ্য এসে জমা হচ্ছে নদীর বুকে। ফলে ক্রমেই উঁচু হচ্ছে নদীতল। এ সব অনুসন্ধান করে দেখা হোক। না হলে আরও ভয়ানক পরিণতি অপেক্ষা করছে, নদীতে নেংরা অবোর ফেলার জন্য গঙ্গারনদী জলদূষণ হচ্ছে এই কারণের জন্য টান পরছে পানীয় জলের।